শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কমলার উপকারিতা ও অপকারিতাশসা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি সবজি। শসা আমাদের সারা বছর শেষ
হয়ে থাকে। শসা রয়েছে রয়েছে ভিটামিন সি থিওমিন। ফাইবার প্রোটিন ভিটামিন কে
ভিটামিন সি গ্লুকোজ স্নেহ পদার্থ ভিন্ন ধরনের খনিজ পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম
ম্যাগনেসিয়াম আমরা পেয়ে থাকি। সস্তা খাওয়ার আগে প্রথমে ভালোভাবে ধুয়ে দুপাশ
থেকে অল্প করে কিছু অংশ কেটে নিন। যদি এর উপর টক খেতে কারো সমস্যা না হয় তাকে
উপরের টপটি ছিল খেলার প্রয়োজন নেই কারণ চিকিৎসা বলেন শসার উপরোক্ত রয়েছে ফাইবার
আমাদের জন্য অনেক উপকারী।
তাই আমরা উপরের অংশে ছোচাটুকু না পেলে ভালো করে ধুয়ে তা খেয়ে নেব। একটি
গবেষণায় দেখা গেছে ১.9 গ্রাম বেশি পেয়ে থাকি। হজম হতে বেশি সময় নেয় তাই শসা
রাতে ঘুমানোর ঠিক আগে না খাওয়া উচিত। আর প্রতিদিন যদি একটি শসা খেলে আপনার শরীরে
অনেক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। কিন্তু সকালবেলা খালি পেটে শসা খেলে ব্লাড প্রেসার
আর হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। তাই দুপুরে শসা শালাত বাম গোল করে কেটে শসা খেতে
পারেন। তাহলে আপনি শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বুঝেছেন।
ভূমিকাঃ
শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাশসা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের মাঝে
কম বেশি জানা আছে। তাই আমরা কিভাবে শসা খেলে আপনার শরীরে অতিরিক্ত ওজন কমবে
কিভাবে উপকার হবে এই সম্পর্কেও আপনি জানেন। ওজন খাওয়ার উপকারিতা শুনতে পেতে আপনি
আজকের আর্টিকেল থেকে সেটি জেনে নিন। গাজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে এবং আপনাদের
উপকারিতা সম্পর্কে সবকিছু তুলে ধরবো। আর্টিকেলটি সুন্দর করে পড়ুন, তাহলে বুঝতে
পারবেন আজকে শসা উপকারিতা অপকারিতা সব বিষয়গুলি তুলে ধরা থাকবে।
খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতাঃ
খালি পেটে শশার জল জুস সালাদ খেলে শরীরের ভালোভাবে হাইড্রেটেড থাকে। এটা শরীরকে
ডিটেক্টরে করার জন্য সেরা পানীয় হিসাব বিবেচিত হয়। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়ায় এবং শসার অনেকগুলি স্বাস্থ্য প্রকারের মধ্যে একটি। আমাদের শরীরের
ভিটামিনের প্রয়োজন প্রায় তার বেশি ভাগে রয়েছে শসা। এতে ভিটামিন এ ভিটামিন বি
এবং ভিটামিন সি এর মাধ্যমে অনাক্রমগত বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও গাজর সবুজ শাকসবজি
ভিটামিন ঘাট্টি পূরণ করে।
আরোও পড়ুনঃ নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
যখন রমজান মাসে রোজা রাখার সময় শসা খায় অনেকের স্বাস্থ্যকার হয়। কারণ
গ্রীষ্মকালে ভিন্ন ধরনের ফল সবজি খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাইটি সিনিয়রিয। কল আমাদের
শরীরের আদ্রতা ধরে রাখে। হঠাৎ পানিতে ঘাটতি রোড করে থাকে। এছাড়া শসা 95% পানি
থাকে। আর শসা খালি পেটে খাওয়ার উপকারিতা,
- দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
- ওজন কমাতে সাহায্য করে
- পানি দুই শূন্যতা দূর করে
- দূষিত পদার্থ দূর করে
- তাপমাত্রা শোষণ করে
- ওজন ভিটামিন অভাব পূরণ করে
সৌন্দর্য গঠনে কঠিন অংশ হিসেবে শসা পালন করে থাকে। চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা
আবিষ্কার পরিষ্কার দৃষ্টি শক্তি ভালো থাকে তাই খালি পেটে শসা খাও খুব উপকারী।
রাতে শসা খাওয়ার উপকারিতা ঃ
ঘুমাতে যাওয়ার আগে কয়েক স্লাইসসা খেয়ে নিলে ঘুম ভালো হয়। ভোরে ঘুম থেকে ওঠার
পরে মাথা হালকা লাগে। এবং শরীরটা অনেক পাতলা অনুভব হয়। মাথা ধরা থেকে মুক্তি
মিলে। ম্যাসেজ করা শরীর ফেস লাগে। ভিন্ন বিজ্ঞানীগণ বিশেষ ডাক্তারগণ বলেছেন যে
রাতের বেলা কখনো শসা খাবেন না। রাতের বেলা শসা খেলে বদহজম হতে পারে।
শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাজ্ঞানীগণ আরো বলেছেন শসা রাতের বেলা খেলে
পেটের ব্যথা এবং অন্য ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঘুমের ব্যর্থতা ঘটতে পারে এই
শসা খাওয়ার জন্য। এছাড়াও রাতের বেলা শসা উপকারী হিসাবে অনেক কয়েকটি দিক দেখা
যায়। কিন্তু রাতের বেলা শসা খেলে বেশিরভাগ ক্ষতির দিকে ধাবিত করে। তাই আমাদের
রাতে শসা না খাওয়া উচিত।
বিশেষজ্ঞদের কথা শুনে আমরা দিনে শসা খাবো। তাহলে আমাদের রোগ জীবাণু থেকে
মুক্তি পাবো ।এবং শরীর কে স্বদেশ করে তুলবো। আমরা রাতে শশানাকে দিনে খালি পেটে
শসা খেলে আমাদের অনেক উপকারিত হবে এবং অনেক ধরনের ভিটামিন পাব এখান থেকে আমরা
উপকারিত হব। তাহলে আমরা রাতে শসা খাব না দিনে শসা খাব।
শসা খাওয়ার সঠিক সময়ঃ
আমাদের মানব জীবনকে সুস্থ রাখার জন্য প্রত্যেকটি খাবার ঠিক সময়ে খাওয়া থাকি।
তাই আমরা শসাটাও ঠিক সময়ে খাওয়া দরকার। সঠিক সময় হল, শসা আমরা সকালে বেলাই
খাব। যদি সকালে আমরা শসা খেতে পারি তাহলে অনেক রোগ জীবনে হাত থেকে মুক্তি পাবো।
এবং শরীরকে স্বদেশ করে তুলবে। আর শরীর স্বদেশ করে তোলার জন্য দুপুরেও আমরা শসা
খেতে পারি।
আরোও পড়ুনঃ মেয়েদের ইসলামিক নাম ও সুন্দর নাম রাখার গুরুত্ব
আপনি যদি সকালে খেতে পারেন তাহলে দুপুরেও খাওয়া যেতে পারে। আর আমরা শসা খাওয়া
থেকে বিরত থাকবো রাতের বেলা। কারণ রাতে আমরা শসা খেলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে
পারি। বিসজ্ঞরা বলে রাতে শসা খেলে পেটের ব্যথা হতে পারে। যা আমাদের অনেক সমস্যা
হতে পারে। তাই আমরা শসা খেলে সকালবেলা খাবো।
শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাকিন্তু একটি কথা মনে রাখবেন যে শসা সকালে
খেলে খালি পেটে খাওয়া যাবে না। অবশ্যই ভারী খাবার খাওয়ার পর শসা কি খেতে হবে।
আমাদের দৈনিক মানব জীবনকে সুস্থ রাখার জন্য সহসা এর উপকারিতা অপকারিতা জেনে থাকা
অবশ্যই জরুরি। তাই আমরা শসা খালি পেটে খাব না ভরা পেটে খাব এবং শরীরকে সুস্থ
রাখার জন্য সোজা সকাল দুপুর খেয়ে থাকবো। তাহলে আমাদের শরীরের উপকারিতা হবে।
ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম কি কিঃ
ভিটামিন এ ভিটামিন বি, শসা পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। এদিকে ক্যালোরি নামমাত্রা
ম্যাজিকের মত কাজ করে যারা ১/৫ রোগা হতে চাচ্ছেন তাদের জন্য শসা থেকে ভালো আর
কিছুই হতে পারে না। আমরা অনেকে জানি যে শসা আমাদের পুষ্টি ওষুধ পাওয়া যায়। এবং
স্নাতক হিসেবে খাওয়া যেতে পারে শসা হজম শক্তি ভালো করে পেটে অনেকক্ষণ ধরে রাখে।
৩/৫ এটি যতটা লভনীয় এবং সহজ শোনাচ্ছে শসা আসলে প্রকৃত ভাবে ওজন কমানোর সহায়ক
সবজি। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে শরীরে প্রোটিনের যোগান দিতে নিতে হবে পানির চিকেন মাছ
মাংস ডাল এর মত খাবার খেতে হবে। এই তিনটি মিলে রাখুন প্রোটিন। বাদবাকি সব খিদে
পেলে খেতে হবে শসা। তাহলে আমাদের শসা থেকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
ভিটামিন এ ভিটামিন বি শসা পুষ্টিগুণ যেমন আছে। তেমনি আমাদের শরীর শেষ হতে রাখতে ও
অনেক কাজে দিবে। আর ওজন কমাতে সাহায্য তো করবেই সঠিক নিয়ম মেনে শসা খেলে।
শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাযে কোন খাওয়ার পরে সকালবেলা শসা খাবে
দুপুরে খাওয়ার সময় খেতে হবে এভাবে আমরা ওজন কমাতে পারবো এবং উপকৃত হতে পারব।
লেখক মন্তব্যঃ
শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাশসা থেকে আমরা ভিটামিন এ ভিটামিন বি ও
পুষ্টিগুণ পাওয়ার যায়। এবং সকালবেলা খাওয়ার পরে শসা খেতে পারলে অনেক বেশি
উপকারিতা হয়। সকালে খেতে পারি তাহলে দুপুরে খেলে আরো উপকারী বেশি হয়। কিন্তু
রাতে শসা খাওয়া যাবেনা। রাতে শসা খেলে আমাদের নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে
পারে। ওজন কমাতে আমাদের ভাষা অনেক উপকারিতা কাজ করে। তাই শসা বলা যায় অনেক
উপকারী একটি সবজি। আমার আর্টিকেলটি ভালো লাগলে উপকৃত হলে একটু কমেন্ট করে দেবেন।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url