কলা খাওয়ার উপকারিতা
কলা খাওয়ার উপকারিতাপড়াতে আছে ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম এর মত খনিজ উৎপাদন যা বেশিতে আরাম প্রদান
সহায়তা করে। যেকোনো চিকিৎসকরা নিয়মিত কলা খাওয়া পরামর্শ দেন। ডাক্তাররা বলেন
শরীরের শক্তি ঘাটতি হলো কলা সেটি পূরণ করতে পারে। কলা কে বলা হয় এনার্জি পাওয়ার
হাউস।
কোয়েলের লোহিত রক্তকণিকা তৈরি সাহায্য করে কলা খেলে। পর্যাপ্ত ভিটামিন বি সি
পেতে চাইলে প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন। শরীরের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতার শক্তিশালী হলো যে কোন রোগ জীবাণুকে খুব সহজে দমন করে ফেলতে পারে বলা
যায়। কলা খাওয়ার উপকারিতা এছাড়াও তোকে নানা সমস্যা দূর করতে কাজ করে উপাদান।
তাই নিয়মিত কলা খেলে তা শরীরে পটাশিয়ামের যোগান দেয়।
নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতাঃ
কলা খাওয়ার উপকারিতা কলা স্টেম করে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সকালের খাবার
তাড়াহুড়া অনেকেই দুধ আর অন্য ফেলোপ্রের সঙ্গে কলা খান। কলা একটি স্বাস্থ্যকর
খাবার। কলাতে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টি। এছাড়া অনেক ধরনের কলাতে রয়েছে প্রচুর
পটাশিয়াম। পটাশিয়াম হেদ যন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে। পটাশিয়ামের
ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ কলা হার্ট মজবুত রাখতে সাহায্য করে। অনেক সময় কলা খাওয়ার
পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
যেকোন অনেক বড় বড় অসুখ থেকেও দূর হয়ে আপনি বাঁচতে পারেন। শরীরে যাবত দূষিত
পদার্থ দূর করতে দারুন কাজ করে। প্রতিদিন দিনে কলা খাওয়ার অভ্যাস শরীর অনেক
সমস্যা দূর করে। কলা যেমন পুষ্টিকর তেমনি সুস্বাদু। কিন্তু এ ধরনের ভুল অনেকে মনে
করেন কলাতে ক্যালরি বেশি হওয়াতে ডায়েটের সমস্যা হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
তবে কলা কাঁচা থেকে পাকার মধ্যে বদলে যায় তার গুনাগুন। শরীলে প্রয়োজন তারপর কলা
খেতে হবে। ডায়াবেটিক রোগীদের এখন আমরা কোন ফল খেতে মানা নেই, শুধু পরিমান
নিয়ন্ত্রণ করা হয়। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে তাদের পাকা কলা খাওয়া
উচিত। এতে ফাইবার থাকা পেটে পরিষ্কার ও কার্যকারী উপকারিত হয়। এছাড়া পুষ্টি
কাঠিন্যর সমস্যা পাকা কলা খেতে হবে আবার পেটে খারাপ হলে কাঁচা কলা খেতে
পারবে।
কলা উচ্চ পটাশিয়াম মাত্রার কারণে শরীরে পটাশিয়াম এর অভাব থাকলেও বা হাই পোক
কেলিয়ামে ভুগলে নিয়মিত কলা খেতে হবে। আর যদি টানা একমাস আপনি যদি দুটি করে কলা
খান তাহলে আপনি টের পেয়ে যাবেন আপনার কত উপকারিতা নিয়মিত উপকারিতা হচ্ছে।
কলা খেলে কি ওজন বাড়েঃ
কলা কি ওজন বাড়ে? ১০০ গ্রাম কলা রয়েছে মাত্র ৭০ থেকে ৯০ ক্যালরি এবং ০.৩ থেকে
০. ৪ গ্রাম ফ্যাট। আর এটি অনুমোদন করা যায় যে কলা খাওয়ার সঙ্গে ওজন বাড়ার সাথে
কোন সম্পর্ক নেই। আরো নতুন সহকর্মের কলাবতী দেখে চোখ কপালে ওঠে ইন্দ্র বাবুর।
বলার মত একটি অত্যান্ত উপকারী ফল রোজ রোজ খাওয়া উচিত নয়।
এ ভুলটা করলে অচিরেই বাড়বে ওজনের যায়। সাগর আর এর কথা শুনে মন মনে করছে যদি
শরীর বেড়ে যায়। তার মনে প্রশ্ন যে সত্য কি কলা খেলে বাড়ে ওজন, আর এ বিষয়টি
সম্পর্কে বিচ্ছেদ জানতে যোগাযোগ করেছিলেন কলকাতায় এম এম বাইপাসে ধরে একটি
বেসরকারি হাসপাতালে প্রধান পুষ্টিবিদ শ্রাবণী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে। শ্রাবণীর
মুখোপাধ্যায়ের কথা বলা হলো পুষ্টিকর ভান্ডার।
তার নিয়মিত কলা খেয়ে দেয়ে পুস্তিকাট্টী মিটে যাবে তা বলা বাহুল্য।
তাছাড়াও অনেক রকম রয়েছে ভিটামিন ব্যাকটেরিয়া অসংখ্য বাড়ানোর কাজে
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি যা দেয় কলা উপকারিতা। কলা খাওয়ার উপকারিতা এমনকি
পটাশিয়াম গুনে প্রেসার কেউ বসে রাখা সম্ভব। তাই সুস্থ থাকতে নিয়মিত কলা খেতে
বলবেন না।
আর তখন থেকে বুঝতে পারল সাগর যে কলা শরীরের জন্য অনেক উপকারিতা এবং ভালো। আর এটির
শরীরের কোন মোটা করতে পারে না। কিন্তু রোগগুলা থেকে মুক্তি করতে পারে শরীরকে
সুস্থ রাখতে সহযোগিতা করে। প্রতিদিন দুটো করে এক মাস কলা খেতে পারলে আমাদের
শরীরের অনেক উপকারিতা হবে। তাই বলা যায় কলা আমাদের কন্টিনিউ খাওয়া উচিত।
দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতাঃ
কলা খাওয়ার উপকারিতা সুস্বাস্থ্যর জন্য দুধ পলা সত্বেও উপকারী। তবে দুধ কলা একসঙ্গে খাবার নিয়ে অনেকে
মনে নানা প্রশ্ন রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে দুধ কলা সংমিশ্রণে উত্তম খাবার নয়।
কারণ তোর কলায় রয়েছে দুটি ভিন্ন উৎপাদন। আহারে এটির শরীরে ক্যালসিয়াম ভিটামিন
ডি এর যোগান দেয়। দুধ ও কলা অনেকে একসঙ্গে খেয়ে থাকেন কিন্তু এ দুটি খাবার খেলে
সত্ত্বে অধিক পুষ্টিও লাভ করা যায়। ফাইবার ভরপুর কলা শুধুমাত্র শরীরের শক্তি
যোগায় না বরং নানারকম থেকে রক্ষা করে।
কলা শরীরের প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন সি ব্যাটারি ফাইবার
পটাশিয়াম বায়োটিনের মত পুষ্টিকর উৎপাদন পাওয়া যায়। কলা খাওয়ার পরে অনেকক্ষণ
পেট ভরে থাকে এবং হারিয়ে যায় এনার্জি ফিরে পাওয়া যায়। যুক্ত কলা ওয়ার্ক আউট
এর আগেও পরেও খাওয়া যেতে পারে। আর দুধ থেকে নানা ধরনের ভিটামিন ভিটামিন বি ১২
পুষ্টিকার উৎপাদন।১০০ গ্রাম দুধের প্রায় ৪২ ক্যালোরি পাওয়া । নিরামিষ ভোজীদের
জন্য দুধ প্রোটিনের একটি উল্লেখযোগ্য উৎসাহ।
দুধ এবং কলার সংমিশ্রণ আপনার কাছে উপদে হলেও তার স্বাস্থ্যকর নয়। তবে এর দুটি
জিনিস একসঙ্গে খেলে নানা স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। আয়ুর্বেদিক থাকতে বলা
হয়েছে, খাবার এবং তরল একসঙ্গে মেশানো পদ্ধতিটি মোটে স্বাস্থ্যকর নয়।
আয়ুর্বেদিক তথ্য অনুযায়ী কলা এবং দুধ একসঙ্গে শরীরের ভেতরে বিষাক্ত উৎপাদন
সৃষ্টি করতে পারে।
আয়ুর্বেদিক আরো বলেন কলা এবং দুধ একসঙ্গে শরীরের মস্তিষ্কের কাজের প্রক্রিয়া
ধীরে ধীরে করে দিতে পারে। তবে শরীরে যদি আগে থেকে কোন স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে থাকে
যদি অসুস্থ কারণে নিয়মিত কোন ওষুধ খেতে হয় তাহলে কখনো খাবেন আর কি খাবে না। তা
জানার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ পুষ্টিভিদ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তাহলে আপনাদের কোন
সমস্যা দেখা দেবে না মনে হয় মনে করা যায়।
কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কয়েকটি ও কি কিঃ
সবচেয়ে সহজলভ খাদ্যের একটি হল কলা। যেমন সহজ পাওয়া যায় তেমনি ক্যালোরিও চাহিদা
পূরণ করে এটি। এ সকল উপাদান একজন মানুষের দেহের জন্য খুব উপকারী। সহজে পাওয়া
যায় এবং দাম নাগালের মাধ্যমে থাকে। এ ফল নিয়ে আমাদের মধ্যে রয়েছে ভিন্ন ধরনের
ধারণা। উপকারী অপকারিতা সম্পর্কে ধারণা নেয়া যায়। কলা খাওয়ার উপকারিতা কি কি,
- প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন অন্য পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি ফল এটি। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন মিনারেল ফাইবার ইত্যাদি। এ সকল উৎপাদন দেহের জন্য খুব উপকারী এবং জেনে নেব কলার উপকারিতা।
- দেহের পটাশ পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে প্রতিদিন একটি কলা খাওয়া উপকারী। মলয় আছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম।
- তবে মিষ্টি হল সুগার বাড়ানো এই ফল। সি আই ভ্যালু বেশি ভালো ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করতে নিশ্চিন্তে কলা।
- দেহের এনার্জি বা শক্তি বাড়াতে এর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। শরীরকে সবল এবং দুর্বল থেকে মুক্তি করতে শরীরের শক্তি পাওয়া কলা।
- পটাশিয়াম পাশাপাশি রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম আর এ উৎপাদন থেকে হাড়কের শক্ত করে শরীরকে মজবুত করে কলা।
- এতে থাকা ফাইবারের সমস্যা দূর করে।
- ছোট বাচ্চাদের নতুন নতুন শক্তি খাবার চিকিৎসা পরামর্শ নিয়ে ফেলা কলা খাওয়া যেতে পারে।
- কলা কেটে হজম শক্তি বাড়ায় পরিষ্কার রাখে পেট। আর শরীরে ফাইবারে অনেক কাজ করে কলা।
- কলা আরো আছে ক্যারোটি নেট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো দেহের জন্য উপকারী।
কলা খাওয়ার উপকারিতাঃ
যদি কলা ভিন্ন স্বাস্থ্য উপকার দেয়, এখানে দশটি সংগত অসুবিধা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
১। উচ্চ শ্রেণীর সামগ্রী: অতিরিক্ত পরিমাণ খাওয়া হলে উচ্চ ক্যালোরি চিনে গ্রহণের
অবদান রাখতে পারে.
2। ক্যালরি ঘনত্ব; তাই অতিরিক্ত সেবনের ফলে ওজন বাড়াতে পারে যদি অন্যান্য
খাবারের সাথে ভারসাম্য না থাকে।
৩। ব্লাড সুগার স্পাই কচ তাদের কম িক থাকা সত্ত্বেও রক্তের শর্করা মাত্রা দ্রুত
বৃদ্ধি পেতে পারে।
৪। দাঁতের জন্য প্রাকৃতিক চটকা দাঁতে লেগে থাকতে পারে মুখ স্বাস্থ্যবিধি বজায় না
থাকলে তাদের ক্ষয় হতে পারে।
৫। এলার্জি চুলকানি এলার্জি খুলে যাওয়া বা শ্বাসকষ্টের মত লক্ষণ গুলি অনুভব করতে
পারে।
৬। কিছু ওষুধের সাথে হস্তক্ষেপ, কলা তাদের পটাশিয়াম উৎপাদনের কারণে রক্তচাপের
ওষুধের যোগাযোগ করতে পারে।
৭।সীমিত পুষ্টির বৈচিত্র, নির্ভর করার ফলে অন্যান্য খাবার থেকে বিনোদনে পুষ্টি
অভাব হতে পারে।
৮। পরিবেশ প্রভাব, কীটনাশক ব্যবহার সহ উল্লেখযোগ্য পরিবেশগত পরিণত হতে পারে।
৯। একঘেয়ে ডায়েট, শুধুমাত্র কলার উপনির্ভর করে খাদ্য বৈচিত্র অভাব অভাব পুষ্টি
ঘাটতি হতে পারে।
১০। পরিবেশগত প্রভাব, কলা চাষের বন উজার কীটনাশক সহ উল্লেখযোগ্য পরিবেশগত হতে
পারে।
এভাবে অসুবিধা গুলি কমাতে একটি সুষম খাদ্যের অংশ হিসেবে পরিমাণ ভাবে বলা উপযোগী
একটি গুরুত্বপূর্ণ। এসব কিছু এড়িয়ে সুষম খাদ্য তালিকা করে তুলতে হবে কলা
আমাদের। কলা প্রতিনিয়ত দুটো করে খেয়ে শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে পারবো আমরা।
সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতাঃ
আমরা অনেকেই সকালবেলা ব্রেকফাস্ট টেবিলের দুধ আর ফরম ফিলারির ফলমূল অনেক কলা খেতে
পছন্দ করেন। আর আমাদের সবারই কাছে কলা মিলে যায়। একটি মাঝারি মাপের কলা থেকে
শরীরে প্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম প্রবেশ করে। যা ভাল রাখে হেড যন্ত্র তার
প্রতিদিন অবশ্য একটি করে কলা খান।
কলা মিষ্টি বলে ভাববেন না এটি খেলে রক্তের সুগারে পরিমাণ বের হতে পারে যেতে
পারে। এনার্জি বাড়তে করা জুড়ি নেই। যদি আপনার শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে চিকিৎসকের
প্রায় বলবে কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকবেন। এবং কলা থেকে আমরা পটাশিয়াম
ম্যাগনেসিয়াম আর শক্ত কোষ্ঠকাঠিন্য মত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
বাচ্চাদের খাওয়ানোর সময় অনেকের চিন্তায় পড়ে যান যে কি ফল দেওয়া যাবে।
এক্ষেত্রে বাচ্চাদের কলা দেওয়া যায় কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খিলানো
উচিত। আপনি সকালের নাস্তা সাথে কলা নিয়মিত খেতে পারেন। এছাড়া আপনি যদি চান
তাহলে এমন এমন কলা খেতে পারেন এতে কোন সমস্যায় নেই। প্রতিটি খাবার বেশি কিছু
নিয়ম রয়েছে অবশ্য আমাদেরকে সেই নিয়ম অনুযায়ী খাবার খেতে হবে।
যদি আমরা নিয়মিত বাইরে কোন খাবার খেয়ে থাকি তাহলে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য
ক্ষতিকারক হয়ে দাঁড়াবে। তাই আমরা সকাল করে নাস্তার সাথে কলা খেয়ে নিয়মিত খাব।
আবার রুটির সাথে সকাল করে নাস্তার সাথে কলা খাওয়া যায় এভাবে আমরা সকাল করে কলা
খেলে আমাদের শরীরে অনেক পুষ্টি ক্ষমতা বাড়বে। স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকবে এবং তোর
জীবন থেকে মুক্ত থাকবো।
শেষ কিছু কথাঃ
কলা খাওয়ার উপকারিতা তাহলে আমরা সকালে কলা খাওয়ার নিয়ে অনেক কিছু বিস্তারিত কথা বলা হয়েছে। তাহলে
আমরা প্রতিনিয়ত কলা খেতে পারি। কিন্তু কলা খাওয়ার মধ্যে ভালো উপকারিতা আছে।
অতিরিক্ত কলার শরীরে ভিন্নতনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যে কোন উপকারে ফল নিয়েও
অনুযায়ী খাওয়া উচিত। কারণ আমরা কেউ কলার মত কি উৎপাদন আছে আমাদের স্বাস্থ্যের
জন্য কতটা উপকারী এ বিষয়ে ধারণা দিয়েছে। এ ধরনের স্বাস্থ্যমূলক আর্টিকেল করতে
আমাদের ওয়েবসাইটে ফলো করে থাকতে পারেন।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url