এবার ছাতা দিয়ে পৃথিবী রক্ষা

এবার ছাতা দিয়ে পৃথিবী রক্ষাএবার ছাতা দিয়ে পৃথিবী রক্ষাবিখ্যাত শিশু সাহিত্যিক রোলান্ড ও ডালের আমব্রেলা মেন, গল্পটা অনেকেই পড়েছেন। ১২ বছরে এক কিশোর আরেকটি ছাতার রোমাঞ্চকর গল্প ছিল সেটি। এতে দিন যে ছাতা রোদবৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচা তো এবার সে ছাতা ব্যবহার করে হবে পৃথিবী বাঁচাতে। বিশ্বের উত্তর গোলান্দের নানা দেশে আর শহরে কেমন জানি নিজের বিহীন মাত্রা দাবাহাহ জ্বলছে। 
এবার ছাতা দিয়ে পৃথিবী রক্ষা

বিষকরা জানিয়েছেন মানুষের কর্মকাণ্ডে কারণে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে দ্রুত। এতে পানি শূন্যতা হিট স্টক এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে মানুষ। গরমের কারণে মানুষের শরীরের উপরে প্রচন্ড চাপ তৈরি হয়। ইউরোপে গরমের কারণে 61 হাজার বেশি মানুষ হয়েছে। ২০২৪ সালে গরমের মাত্রা আরও বেড়েছে এখানে তাপমাত্রা হাত থেকে বাঁচাতে নতুন এক পাথরের সন্ধান করছে। এর ছাতা পৃথিবীর সূর্য অতিরিক্ত তার থেকে রক্ষা করবে বলে মনে করছেন তারা। হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিবিধ ইস্তফান এমন এক পরিকল্পনা কথা জানিয়েছেন। এর ছাতা শুধু ধুমকেতুর হাত থেকে রক্ষা করবে তাপমাত্রা হাত থেকে বাঁচাতে পৃথিবীতে সাহায্য করবে।

রোদ-বৃষ্টিতে চাই ছাতাঃ

রোদ ও বৃষ্টি থেকে বাঁচতে শেখ কাল থেকে এদের কৃষক কুল ব্যবহার করত মাথল। গাছের শুকনো পাতা দিয়ে তৈরি পাথর দেখতে অনেকটা হার্টের মত।, নিরানি দেওয়ার সময় রোদ বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে পাথর ব্যবহার করে কৃষকরা। কিন্তু আধুনিককালের দৈনিক আদালতে যেতে মানুষ বৃষ্টি থেকে বাসে কি দিয়ে। কেন অচেনা ছাতা। মাথায় বাসা কলাপাতা বড় আকৃতির কচু পাতা দিয়ে। প্রচণ্ড গরমের রোদ থেকে বাঁচতে চায় ছাতা। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচাতে চায় ছাতায়। এমন দিন ছাতা না হলেও চলে। ইতিহাস কেটে দেখা যায় আজ থেকে চার হাজার বছর আগে জিন-চীন আসিয়া শিল্প শিল্প যার বস্তুতে ছাতার অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া । চিত্রশিল্পের ছাতা ব্যবহারের লক্ষ্য করা যায়। রাজকন্যা রথে চরে ভ্রমণ করছে রাতে কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে বিশেষ ধরনের সুজিত ছাতা। আরও অনেক চিত্রশিল্পে দেখা যায় ছাতা নিচে বসে আছে রাজা আর মাথার উপর ছাতা ধরে আছে ক্রীতদাস আফ্রিকাতে খুব সীমিত পর্যায়ে ছাতার ব্যবহার ছিল। পাথরের তৈরি প্রতিমূর্তির মাথার উপর থাকতো ছাতা। নারীর রূপ থেকে নিজেদের আড়াল করবে রোমে। এরপর প্রাচীন প্রথম বৃষ্টি নিবারণ ছাতা উদ্ভব করে। রোদের তীব্র তাপ থেকে বাঁচার জন্য ইতালি অনেক পাখার মত একটি বহনযোগ্য সেট ব্যবহার করত। ইতালি ভাষা একে আমব্রেলা শেষ যাকে মাথার ওপর এক ধরনের আদ্রদান বলা যায়। ছাতার ইংরেজি প্রতিশব্দ আমব্রেলা এসেছে ল্যাটিন ভাষার মূল শব্দ থেকে ইউরোপাতা শুধুমাত্র নারীদের ব্যবহার উপযোগী বিবেচিত হত। অষ্টক শতাব্দীর ঘরের দিকে ছাতা দুই ধরনের প্রয়োজন ব্যবহার করা হতো। প্রয়োজন ব্যবহার করা হতো গরমের আবহাওয়া দেশের রোদ থেকে বাঁচার জন্য। তখনকার দিনে কাপড় লাগানোর ছাতা তৈরি হতো। যার মূল্য তো নারীর রোধ বৃষ্টি থেকে নিজেদের রক্ষার জন্য ব্যবহার করা হত। ১৭৮০ সালের প্রকাশিত এক বিজ্ঞাপনে দেখা যায় ইংল্যান্ড প্যাকেট বহনযোগ্য ছোট আকৃতির ছাতা তৈরি হতো। বিজ্ঞাপনদাতা দাবি অনুযায়ী এটি ছিল বাইরের দেশ থেকে আনা আত্মকৃষ্ট মানের। হাতের আঙ্গুলের সাহায্যে অঙ্গটা ধরে ছাতা বহন করা সেতো এবং ব্যবহার দরজায় ঝুলিয়ে রাখা যেত। আবার কাঠের হাতের ভিতর লম্বা লাঠি থাকার কারণে মাটিতে ভোর দিয়ে হাটা যেত। ১৮৫২ সালে ইস্পাত মোড়ানো কাঠামোযুক্ত সাঁতার তৈরি করল। তার দাবি তিনি প্রথম ইস্পাত মোড়ানো ছাতা উদ্ভাবন করেন। তখন প্রথম ভাস্করের গুটি রাখা যায় বা ভেঙ্গে বন্ধ করা যায় এমন ছাতা তৈরি হয়।

পৃথিবীকে চড়া রোদ থেকে বাঁচাতে বিজ্ঞানীরা মহাকাশে ছাতা লাগাচ্ছেনঃ

খুব বৃষ্টিতে যেমন ছাতা লাগে, তেমনি খুব রোদে ও ছাতা লাগে। পৃথিবীর গায়ে বড্ড বেশি রোদ লাগছে। যা থেকে বাড়ছে গরম। এভাবে পৃথিবী গায়ের রোদ পড়া বাড়তে থাকলে হঠাৎ বিশ্বটা দেরি হবে না। এভাবে রোদ পড়া আটকাতে হবে। তাই সুখে আলোকে ঢাকতে হবে। ছাতা লাগাতে চাইলেন বিজ্ঞানীরা। উষ্ণ ধাক্কা সামাল দিতে বিজ্ঞানীরা সাধারণ মানুষের ছাতা দিয়ে মাথা ঢাকার পথে হাঁটলেন। সূর্য রষ্ণীকে সাঁতার মধ্যে পৃথিবীর গায়ে উত্তাপটে যে অনেকটা নিষ্পীও হয়ে যাবে। যা বিশ্বের তাব্রু বিজ্ঞানীদের মন ধরেছে। তাই পথে এগোতে চাইছেন তারা। আধুনিক প্রযুক্তি কাজে লাগে অনেক হালকা উৎপাদন ঢাকা মহাকাশ পাঠানো হবে। আর তার কাউন্টার ওয়েট ট্রেড কাজটা করে দেবে অন্য গ্রাহন। পুরো ডিজাইন নিয়ে এখনো কাজ ছাড়া শুরু হয়েছে। এখানে বলা প্রয়োজন যে আগেও এমন ছাতা নিয়ে ভাবা হয়েছিল। কিন্তু তা এতটাই হচ্ছিল যে তা মহাকাশে পাঠানো উপায় ছিল না। জাপুদি তাই অনেক হালকা প্রযুক্তি ব্যবহার দিচ্ছ। বাসায় আয়তন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৬০০ ৬০ বর্গ কিলোমিটার হয় এ ছাতা বাংলাদেশের সে প্রায় ১৮ গুন বড়। ছাতা বসানো দুই বছরের মধ্যে পৃথিবীর তাপমাত্রা 1.5 ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ১০০ বর্গফুট ছাতা তৈরি করতে ২ কোটি মার্কিন মিলিয়ন ডলার অনুদান সংগ্রহ করছ। মহাকাশে এত বড় স্থাপন করা খুবই ব্যয়বহুল হবে। গবেষকরা দীর্ঘদিন ধরে গোবাল ওয়ার্মিং কমাতে সূর্য অটকানোর ওপার খুজে বের করার জন্য কাজ করছেন। এ বিশাল ছাতাকে জ্যোতিবিজ্ঞান ভাবে ব্যয়বহুল। প্রশ্ন নিয়ে আটকাতে টালিয়ান ডলার খরচ করার চেয়ে পৃথিবীতে কার্বন নিঃসরণ কমানো সহজ। কমাতে একটি বিশাল ছাতার মতো কভার স্থাপনের জন্য আগামী তিন বছরের মধ্যে একটি ফটো টাইপ তৈরি করা হবে। সূর্যের ছাতাকে প্রতিরোধ করা এমন বড় ছাতাটি রকেটের মাধ্যমে লো আইনে মহাকাশে স্থাপন করা হবে। পৃথিবী থেকে পাঠানো ছাতা পৃথিবীর একটি বড় অংশকে ছায়া দেবে। সারা বিশ্বকে ছায়া দিতে মহাকাশে ভিন্ন পয়েন্ট ছাতা রাখা হবে।

তীব্র গরম থেকে রক্ষা পাওয়ার ১০ উপায়ঃ

বিশ্বের প্রথম থেকে তেমন গরম অনুভব না হলেও জোস্টের সাথে শুরু হয় দাবদাহা। আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে আগামী দুই দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নে... প্রবাস বলছে চলমান ধাপদেহ আর চারদিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এমন কর্মের দীর্ঘ সময় রোধে থাকলে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে লোকজন। শিশুর বয়স্কদের জন্য ঝুঁকি আরো বেশি। সারাদেশে ভারত ৩৮° সেলসিয়াস হয়েছে। এমন গরম দীর্ঘ সময় রোধ থাকলে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে লোকজন। শিশু বয়স্কদের জন্য ঢুকি আরো বেশি। গরম থেকে রক্ষা পেতে যে যা করবেন,
  • পাতলা ও হালকা রঙের পোশাক পড়েন
  • শরীরের পানি শূন্যতায় এড়াতে অতিরিক্ত পানি সরপত পান করতে হবে।
  • শ্রেষ্ঠ করুন যেন দিনে কম বাইরে যেতে হয়।
  • তবে সূর্য ক্ষতিকর প্রশ্ন থেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
  • প্রসাবের রং খেয়াল করুন প্রসাব গাঢ় রঙ পানি স্বল্পতার লক্ষণ।
  • শরীরে স্যালাইন পানি থাকা সোডিয়াম পটাশিয়াম চিনি সজীব রাখতে বিশেষভাবে কার্যকর।
  • মাংস এড়িয়ে বেশি করে ফল সবজি খান।
  • পাতলা ও হালকা রঙের পোশাক ব্যবহার করুন।
  • সব সময় ছাতা ও টুপির সাথে রাখুন।
  • তোকে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মী থেকে রক্ষা পেতে ছাতা ব্যবহার করুন।
  • বাড়ির বাইরে থাকার সময় সরাসরি রোধ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন

চলমান তাপ দুর্যোগে আমাদের করণীয় কীঃ

প্রকৃতিক পরিবেশে বসবাসকারী হিসেবে মানুষ তাদের বেঁচে থাকার নিশ্চিত করার জন্য ভিন্ন প্রকৃতিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করে। এ প্রক্রিয়া সফল বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় জলবায়ু বৃষ্টিপাতের ধারন ও পানি গুণমান সম্পর্কে একটি সুশৃঙ্খল ধারণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ সংরক্ষণ প্রাকৃতিক ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন পরিবর্তন ইত্যাদি থেকে বাঁচার জন্য পরিবেশকে ভালোভাবে জানতে হয়। যার ফলে ভিন্ন দুর্যোগে ঝুঁকিহাস করা সম্ভব হয়। 
তার তরঙ্গ অস্বাভাবিক উচ্চতা তাপমাত্রার বর্ণিত সময়কাল হিসেবে সঞ্চিত করা হয় সাধারণ কয়েক দিন থেকে সপ্তাহ পর্যাপ্ত স্থায়ী হয়। জলবায় পরিবর্তন, ভিন্ন কারণ কে তরঙ্গ সংঘটিত হওয়ার জন্য দায়িত্ব করা হয়। বায়ুমণ্ডল কার্বন ডাই-অক্সাইড উচ্চতর ঘনত্ব তাপমাত্রা তৈরি সহযোগিতা করে। যখন বায়ুমণ্ডল তৈরি হয় তখন শীতকাল যেমন কম্বল দিয়ে শরীরকে গরম করি ভিতরে গরম আটকে ঠিক সেভাবে একটি কম্বলের মত পৃথিবীতে তাপমাত্রাকে ফেলায় যার ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এর ফলে পরিবেশে বসবাসকারীরা হিট ষ্টোকের ও শিকার হতে পারে।
 জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তা আরো ঘন ঘন শুরু তোর হয়ে উঠছে। তার তরঙ্গে নেতিবাচক প্রভাব থেকে নিজেদের প্রয়োজনীয় সর্তকতা অবলম্বন করা ও সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে মানুষ কার্যকলাপ এবং অবকাঠোর কারণে এলাকায় তুলনায় তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়ে যায়। পেটে নগরের একটি কর্মপন সমস্যা এবং মোকাবেলার জন্য নগর পরিকল্পনা সবুজ অবকাঠামো ও পরিবেশের বান্ধব ভ্রমণ ও নির্মাণ সহ ভিন্ন ফলাফলের সম্বন্ধে প্রয়োজন। নগরের হিট আইল্যান্ড এলাকায় গ্রামের এলাকার মধ্যে তাপমাত্রা পার্থক্য কয়েক ডিগ্রী সেলসিয়াস হতে পারে। 
যা নগর এলাকার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য পরিবেশগত সমস্যার কারণ। পরিবর্তন এ ঘটনাগুলোকে ব্যাপক করে তোলে তাদের আরো ঘন ঘন সংগঠিত হতে দেয়। তাই স্তর বায়ুর ভর সাথে মিলে যায় ফলে বায়ুর বুনমান খারাপ হতে পারে। আমরা যদি ঢাকা শহরে কথা চিন্তা করি তাহলে টাকাকে অস্বাভাবিকভাবে সম্প্রচারণের ফলে এর আশেপাশের গ্রাম্য অঞ্চলগুলো এখন নগরে অংশ হয়ে উঠেছে এবং তাপীয় দ্বীপের প্রভাব তাপমাত্রা বেড়ে বসবাস কোন উপযোগী হয়ে উঠেছে। 
বলতে গেলে তার তরঙ্গ মানুষ স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই মানুষ পরিবেশের উপর তাপ তরঙ্গ প্রভাব কমানোর জন্য প্রয়োজন ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর। তবে এখন অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে জাতীয় দিক থেকে বাঁচার জন্য সবগুলো কাজ আসবে না। এলে পরিবেশ বাঁচাতে আমরা গাছ কাটবো না বরং গাছ লাগাবো যত পারি তত উপর ডোবা খাল বিল নদী ইত্যাদি ভরাট করবো না এবং পরিবেশ ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য চেষ্টা ।

ছাতা ব্যবহারের ৭ তথ্যঃ

এ বর্ষাকালে এখন কত মানুষ তো রেনকোট বর্ষিত ও পারেন। কিন্তু বর্ষাকালে আসলে প্রটেকশন ও আনটোবেটিক তো ছাতা। এখানে তাই ছাতা নিয়ে কয়েকটি ইন্টারনিস্টিং তথ্য দিতে বসলাম আপনাদ। তথ্য জেনে নিন বেশি মজা লাগবে,
  1. এক কথায় দিয়ে তো শুরু করলাম। ছাতা আবিষ্কার হয়েছে রৌদ্র থেকে বাঁচার জন্য আমব্রেলা শব্দটি এসেছে শব্দ থেকে। সূর্য থেকে রক্ষা পেতে কৃত্রিম ছায়ার জন্য আবিষ্কার ছাতা কিংবা আমব্রেলা।
  2. সাদা কোথাও বা কোন দেশে আবিষ্কার হয়েছে জানেন তো, আসলে সাঁতার আবিষ্কার চীনে। আবিষ্কারের করার পর ছাতার ব্যবহার শুরু করেন কোরিয়ানরা। এরপরে ছাতা পাড়ি দেয় ইউরো। প্রমাণদের কাছে হয়ে উঠেছিল। ইউরোপের নবজাগরনের সময়ও সাঁতার ব্যবহার কথা জানা যায়।
  3. চীনে যখন সাঁতার আবিষ্কার শুরু হয়। আর মেয়েদের ব্যবহার জিনিস হলেও সব মেয়েরা শুরুর দিকে ছাতার ব্যবহার করতে পারত না। ছাতা ছিল সামাজিক প্রভাব ও প্রতিপত্তার প্রতীক।
  4. জানেন কি আজকের দিনেও সব থেকে বেশি ছাতার কোন শহর তৈরি হয়। তখন ছাতার ব্যবহার ছিল শুধুমাত্র মেয়েদের মধ্যে সীমাবদ্ধ। শুধুমাত্র আর্থিকভাবে শক্তিশালী পরিবারের মহিলারা ছাতার ব্যবহার করতেন। এ শহরে একজন ছাতা কর্মচারীর সারাদিন কর্ম করে ৩০০ টি ছাতা তৈরি করেন। আরো ভালো করলে প্রতি ঘন্টা 40 টি ছাতা তৈরি করেন করে।
  5. সে তো সাতাশি মেয়েদের ব্যবহারের জিনিস ছেলেদের এটা ব্যবহার করা হতো না। জানেন প্রথম প্রকাশ্য শাখা ব্যবহার করেছিলেন পুরুষ। তাকে দেখার পর থেকে ইউরোপে পুরুষরা ছাতার ব্যবহার করা শুরু করে।
  6. পুরুষের সাথে ব্যবহার করার পর থেকে বরং ছাতায় হয়ে গেল আত্মরক্ষা উন্নত অস্ত্র। মোর গকোভ তো নিজে নিরাপত্তা জন্য ছাতার মধ্যে স্বর ূপ তলোয়ার লুকিয়ে রাখেন।
  7. সাঁতার আবিষ্কার করেছিলেন সাথে আবিষ্কার করেছিলেন তখন বাংলাদেশের অনেকেই মাখল মাথায় দিয়ে জমিতে চাষ করতেন ও জানতো না সবাই বাংলাদেশি ছাতা।
শেষ কিছু কথাঃ
রোদ বৃষ্টি থেকে রক্ষা করতে আমাদের ছাতা অনেক উপকারিতা হয়ে থাকে। কিন্তু আধুনিককালে আমাদের বাংলাদেশের ছাতা কি জিনিস তা চিনতো না। এখন বাংলাদেশের সবাই ছাতা চিনে এবং ব্যবহার করে। সর্বপ্রথম ছাতা আবিষ্কার করে তিন থেকে তারা তাদের মহিলাদের ছাতা করে নিয়ে ঘুরতে নিয়ে যেত। তাদের ছাতা ছিল এক ধরনের প্রভাব ও প্রতিপত্তার প্রতীক। এক কথা বিয়ের শুরু করে আবিষ্কার হয়েছে কৃত্রিম ছায়ায় ও আবিষ্কার থেকে রক্ষা করার জন্য। আর এখন সব জায়গাতে থাকা ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়

comment url