ঢাকা সম্পর্কে তথ্য
রাজশাহী সম্পর্কে তথ্যঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী ও মহানগর বা বৃহত্তম শহর। ভৌগোলিক একটি বাংলাদেশের
মধ্যভাগে গঙ্গা নদীর উৎপত্তিতে একটি সমতল অঞ্চলে অবস্থিত। ঢাকা দক্ষিণ এশিয়া ও
বোম্বাইয়ের পরের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শহর। জিডিপি ১৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
আছে। এছাড়া ঢাকাতে পিপিপি 235 মিলিয়ন মার্কিন ডলার ২০২০।
ঢাকা বিভাগের মোট ১৩ টি জেলার সমূহ হলোঃ
ঢাকা সম্পর্কে তথ্য মহানগরের মোট জনসংখ্যা ৪ কোটি ৫২ লাখ ১৫ হাজার একশ সাত জন যা দেশের মোট
জনসংখ্যা পায় ১১ ভাগ জনসংখ্যার বিচার ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং
বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম শহর ঘনত্বের বিচার ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ শহর।
ঢাকা সম্পর্কে তথ্য মসজিদ শহর নামেও সুপরিচিত। এখানে প্রায় দশ হাজারের
বেশি মসজিদ ফাউন্ডেশন এ শহরে ৫ লাখ রিক্সা চালক বর্তমানে ঢাকা ও দক্ষিণেশ্বর
অন্যতম প্রধান শিক্ষক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্রিক ঢাকা শহর। যুদ্ধ এবং যুদ্ধ ও
প্রাকৃতিক বিজয়ের মত একাধিক ঘটনার সাক্ষী হয়ে এ শহর। বাসের সংবাদ বাংলাদেশ
ঢাকার রাজধানী।এই ওয়েবসাইট থেকে আরো অনেক তথ্য পাবেনউইকিপিডিয়া
ভূমিকাঃ
ঢাকা সম্পর্কে তথ্যমহানগর বৃহত্তম শহর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। ঢাকা
দক্ষিণ এশিয়া দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শহর। সেখানে প্রায় ১০ হাজারে বেশি
মসজিদ ফাউন্ডেশন শহরে পাঁচ লাখ রিক্সা চালক বর্তমান ঢাকা দক্ষিণ শহরের নতুন
প্রধান শিক্ষক বাণিজ্যিক কেন্দ্রিক ঢাকা শহর। যুদ্ধ প্রাকৃতিক বিজয়ের মত একাধিক
ঘটনার সাক্ষী এর শহর। তাই মানুষের সঙ্গে গান ও বাংলাদেশের ঢাকার রাজধানী বলা হয়।
ঢাকা বিভাগের জনসংখ্যা কতঃ
ঢাকা বিভাগে গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল 4 কোটি 42 লাখ 15 হাজার এক সাত জন। পিএসসি
শরীফে আলোকে জনসামরি গিনিনা 2022 এর সম্বন্ধকিত জনসংখ্যা প্রকাশ করার ফলে ঢাকায়
জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ কোটি ৫৭ লাখ ৯২৫ জন। সবচেয়ে কম জনসংখ্যা বরিশাল
বিভাগ। ঢাকা সম্পর্কে তথ্যসমন্ধিতকৃত জনসংখ্যা ৫.৪৯ শতাংশ।
খুলনা বিভাগের গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ৭০ লাখ ১৬ হাজার৬৪৫ জন। যার
সম্বন্ধকিত জনসংখ্যা দ্বারা এক কোটি ২৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫২৪ জন। রাজশাহী বিভাগে
গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল ২ কোটি ৩ লাখ ৫৩ হাজার। সামুদ্রিকৃত জনসংখ্যা দ্বারা ২ কোটি
৭লাখ ৯৪ হাজার ২৩ জন । মোটর্কিত জনসংখ্যা ১২ দশমিক ২৪ শতাংশ।
ময়মনসিংহ বিভাগ গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল এক কোটি 22 লাখ 25498 জন। যা মোট সম্বন্ধে
দুঃখিত জনসংখ্যা ৭.৪৪ শতা। রংপুর বিভাগে গণকৃত জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ৭৬ লাখ দশ
হাজার ৯৫৬ জন। যার সমন্তকৃত জনসংখ্যা দ্বারা এক কোটি ৮০ লাখ বিশ হাজার ৭৩ জন। যা
মোট সম্বন্ধে কিছু জনসংখ্যা 10.61 শতাংশ।
সব বিভাগে মিলে দেশে সমুদ্রকৃত মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯০০১১ জন।
যার মধ্যে ৬৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ গ্রামে এবং 61.66 শহরে বাস করে। তাহলে সব শেষে
জনসমরি অনুযায়ী ঢাকা বিভাগের জনসংখ্যা বেশি অন্যান্য বিভাগের চেয়ে।
ঢাকা বিভাগের উপজেলা সমূহঃ
ঢাকা সম্পর্কে তথ্যবিভাগ ভাষা আটকে প্রশাসনিক বিভাগে একটি যা দেশের কেন্দ্র অংশে অবস্থিত একটি প্রায় ২০ হাজার ৫০০৯ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থান করছে। ঢাকা সম্পর্কে তথ্যমিলিয়নের বেশি জনসংখ্যা অবস্থান জনবহুল বিভাগ হিসেবে করে তুলেছে। আর ঢাকা বিভাগ প্রধান শহরটি ঢাকা জেলা তে অবস্থিত বাংলাদেশের রাজধানী ও।ঢাকা বিভাগের মোট ১৩ টি জেলার সমূহ হলোঃ
- নরসিংদী জেলা
- গাজীপুর জেলা
- শরীয়তপুর জেলা
- নারায়ণগঞ্জ জেলা
- টাঙ্গাইল জেলা
- কিশোরগঞ্জ জেলা
- মানিকগঞ্জ জেলা
- ঢাকা জেলা
- মুন্সিগঞ্জ জেলা
- রাজবাড়ী জেলা
- মাদারীপুর জেলা
- গোপালগঞ্জ জেলা
- ফরিদপুর জেলা
নরসিংদী জেলা থানা উপজেলা সমূহ, বেলাবো মনোরদী উপজেলা নরসিংদী পলাশ রায়পুরা
শিবপুর ইত্যাদি। গাজীপুর শরীয়তপুর জেলা উপজেলা সমূহ, ফরিদপুর সদর উপজেলা গোসাইরা
হাট খেজুরগঞ্জ উপজেলা ইত্যাদি। কিশোরগঞ্জ জেলা, ইটনা উপজেলা কটিয়াদী তাড়াইল
হোসেনপুর বাপুন্দিয়া কিশোরগঞ্জ সদর করিমগঞ্জ বাজিতপুর অষ্টগ্রাম মিঠামইন নিকালি
ইত্যাদি।
ঢাকা বিভাগের উপজেলা সমূহঃ
ঢাকা সম্পর্কে তথ্যবিভাগের অনেক পার রয়েছে যে কোন জনপ্রিয় মধ্যে কয়েকটি আওতাভুক্ত।
রমনা পার্ক, ঢাকার প্রাচীনতম পার্ক স্থানীয়দের বিশ্রাম ও সামাজিকতার জন্য একটি
জনপ্রিয় স্থান। গাছ এবং গাছপালা সে সাথে অনেকগুলো তৃতীয় ঐতিহাসিক ভ্রমন আবাস
অবস্থা। এবং অনেক কিছু অজানা তথ্য দেখা যায়।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, বন্ধু সাবিনা পার্ক করলে চিড়িয়াখানা এবং চাপাইয়া পার
সেখানে সিংহ বাঘ হাতি এবং গন্ডারসহ ভিন্ন পানি অবস্থান। রয়েছে নানারকম দেখার মত
দৃশ্য। এবং বাচ্চাদের জন্য একটি জনপ্রিয় পার্ক।
ন্যাশনাল বোটানিক্যাল গার্ডেন, এ বাগানে সারা বিশ্বের বিভিন্ন ধরনের কাজ করা
রয়েছে। যা আমরা অনেকে নাও দেখে থাকতে পারি। পর্যটক উভয়ের কাছে প্রকৃত সুন্দরী
সম্পর্কে জানতে প্রশংসা করার জন্য একটি জনপ্রিয় স্থান। ন্যাশনাল বোটানিক্যাল
গার্ডেন থেকে মানুষ গাছের অজানা কিছু জানতে পারে।
বলদা গার্ডেন, এ বাগানগুলি বলদা শহরে অবস্থিত বেশ কয়েকটি মন্দির মসজিদ এবং অন্য
ঐতিহাসিক ভবন রয়েছে। উদ্যানগুলি স্থানীয়দের জন্য আরাম ও শান্তি এবং পড়ার জন্য
একটি জনপ্রিয় স্থান।
নন্দনী পার্ক, নন্দনী পার্ক ঢাকা মিরপুর জেলা অবস্থিত একটি চিড়িয়াখানা এবং
বিনোদন পার্ক পারকিস সিংহ বাঘ হাতে কান্ডাস ও ভিন্ন পানি অবস্থল। ঢাকা
সম্পর্কে তথ্যএকটি ফেরিওয়েল একটি মেয়ে ওয়াটার পার্ক সহ অনেকগুলো রাইট এবং
আকর্ষণ রয়েছে দেখার মতন কিছু। জাতীয় সংসদ ভবন, জাতীয় সংসদ ভবন হচ্ছে
বাংলাদেশের সরকারের আসন। একটি আধুনিক কাঠামোর ২০০৪ সালের সম্পূর্ণ হয়েছিল।
ঢাকা বিভাগের ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি ছোট পার্ক সবুজ স্থান এ পার্ক
গুলো শহর থেকে প্রয়োজন অবকাশ দেয়।
ঢাকা জেলার পরিচিতিঃ
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা মুঘল পূর্ব যুগ কিছু গুরুত্বপূর্ণ করলেও এ শহরটি ইতিহাসের পরিচিত লাভ করে মুঘল যুগে। ঢাকা সম্পর্কে তথ্যএ সম্পর্কে প্রচারিত মতামত গুলোর মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপ,- একসময় অঞ্চলে প্রচুর ডাকাত বাস করতে
- তার জন্য উদ্যানের দিনে ইসলাম খানের নির্দেশে এখানে ঢাকায় ডাম বাজানো হয়েছিল।
- ঢাকা বাসার নামে একটি প্রকৃত ভাষা এখানে প্রচলিত ছিল।
- রাজ তরঙ্গ নিয়ে থেকে ঢাকা শব্দটি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে উল্লেখিত হয়েছে অথবা শিলাপিতে ডাকগুলো ঢাকা।
জাহাঙ্গীরনগর নামকরণ হলে মানুষের মুখে ঢাকার নামটি থেকে যায়। সকল বিদেশি
পর্যটক বিদেশি কোম্পানি কর্মকর্তা তাদের বিবরণ ও চিঠিপত্র ঢাকা নামটি ব্যবহার
করেন। কিন্তু জাহাঙ্গীরনগর নামকরণ করা হলেও ঢাকায় যে নামটি তা মানুষের মুখে
ঢাকায় থেকে যায়।
ঢাকা ঐতিহাসিক ঘটনাবলী ও প্রশাসনিক বিবর্তনঃ
মুসলিম পূর্বে যুগের বর্তমান ঢাকা জেলা অঞ্চলের বঙ্গ নামে পরিচিত প্রশাসনিক
অঞ্চলে আওতাভুক্ত ছিল। কখনো কখনো সমর্থন নামে পরিচিত ছিল। ঢাকা সম্পর্কে
তথ্যশিক্ষিতের উদ্দিন মোঃ বক্ষিতের খোঁজে বঙ্গ দেশের সেনা রাজত্বের অবসান ঘটে
মুসলিম রাজত্ব সূচনা কর। মুঘল যুগের পূর্বে বাংলা হিন্দু মুসলিম শাসকরা ঢাকা
চারিদিকে বিভিন্ন অবস্থানে তাদের রাজধানী প্রতিষ্ঠান করেছিলেনয়।
1975 সালে মুঘলরা পাঠন সন্তানের কাছ থেকে বাংলা শাসন ভর ছিনিয়ে নিলেও তাদেরকে
গুয়াদেরকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য যথেষ্ট ব্যাগ পেতে হয়। রাজধানী হিসেবে
প্রতিষ্ঠার পর একশত বছর ঢাকায় মর্যাদা অক্ষনিও ছিল। ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে বড়
নামে একটি ইমরাত নির্মাণ করেছিলেন। ইমরাতটির অবস্থান বুড়িগঙ্গা তীরে এবং
বর্তমান কক্সবাজারের দক্ষিণে।
পরিবর্তন সুবেদার খান ছিলেন একজন খ্যাতিমান নির্মাতা। আর ১৮৪০ এর দশক নগর
ইতিহাসের নতুন সূচনা করে। যা যাত্রা তখন থেকে অব্যাহত ভাবে চলতে থাকে। ১৮২৯
সালে ঢাকা বিভাগ নামে একটি বৃহত্তম বিভাগের সদর দপ্তর প্রণীত হয়। ২৮৮৫ সালে
বঙ্গবন্ধু উপদেশ কলকাতার পর ঢাকা নগরীকে সর্ব বৃহত্তর বেসামরিক কেন্দ্র হিসেবে
গড়ে তোলা হয় ।
১৯৪৭ সালের বৃটিশ কোম্পানি বেসক শাসনে অবসান ও স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার পর পূর্ব বাংলা নামের নতুন পরিষদ রাজধানী হওয়া ঢাকা উত্তরা স্থানে
উন্নতি সাধিত হয়। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করে । ঢাকা
সম্পর্কে তথ্যএকটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে ঢাকা রাজনৈতিক
প্রশাসনিক কার্যকলাপ অর্থনৈতিক সামাজিক শিক্ষা সংস্কৃতিক কার্যক্রমের সর্বাধিক
গুরুত্বপূর্ণ মর্যাদা লাভ করে।
লেখকের মন্তব্যঃ
ঢাকা সম্পর্কে তথ্য স্পষ্ট করে তেমন কিছু জানা যায় না। আমরা
রাজধানী উজ্জলের দিনের ইসলাম এখানে নির্দেশে এখানে ঢাকা অর্থাৎ গ্রাম বাজানো
হয়েছিল। আবার কেউ বা প্রমাণ করতে চান ঢাকা বাসার নাম একটু প্রাকৃতিক ভাষা
এখানে প্রচারিত ছিল সেখান থেকে ঢাকা শহরের নামকরণ।
মুঘল শাসন পূর্বে বাংলা বিরোধী বারোভাইয়া কৃত্তিক শাসন হতো। থেকে ষোলশ
পাঁচ খ্রিস্টাব্দে পর্যন্ত বরাবর চেষ্টা চালানো হয়। এরপর অনেক কাল ঢাকা
নির্বহনে সাথে রাজধানী মর্যাদা অধিষ্ঠিত ছিল। মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা মুঘলদের
পরাজয়ের পর আস্তে আস্তে ঢাকা ঘুরতে জন্য সে থাকে।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url