তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়
তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকেবাঁচার উপায়ডায়রিয়ার মূল চিকিৎসা হলো শরীরের যে পানি স্বল্পতা ও লবণের ঘাটতি দেখায় দেয়,
তা পূরণ করার সমস্যার সমাধান। পানি স্বল্পতা দূর করতে বেশি বেশি স্যালাইন পানি
ব্যবহার করতে হবে। কারণ বেশি মাত্রা ডায়রিয়া হলে শরীরকে ঘায়েল করবে ও
হাসপাতালে ভর্তি করাতে হ... যদি বেশি পরিমাণ ডায়রিয়া দেখা যায় তাহলে শরীরকে
নিরাপদে স্যালাইন ও এন্টিবেটিক দেওয়া প্রয়োজন হতে পারে। গ্রীষ্ম বাসে কাঠফাটা
যে রোগ তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী দেখা দেয়।
সূর্য যেন তাপমাত্রা অনেক ঢেলে দিচ্ছে। তীব্র গরমে ডায়রিয়া জ্বর নিউমেনিয়া হিট স্ট্রোকক্স গরম জনিত ভিন্ন রোগ আক্রান্ত হচ্ছে না মান। তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর ভিড় দেখা দেয়। আর গরমের সুস্থ থাকতে অপ্রয়োজনও বাড়ির বাইরে না যাওয়া ওর সুতি কাপড় পরা পর্যন্ত পানি পান পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা বেশি বেশি স্যালাইন খাওয। তবে খুব বেশি পরিমাণ পানির মতো পায়খানা হলে বারবার বমি হলে স্যালাইন না খেতে পারলে জ্বর থাকলে ও পায়খানার সাথে রক্ত গেলে ডাইরে ক্ট মেয়াদ ১৪ দিনে বেশি হাসপাতালে ভর্তি করতে ভুলবেন না না হলে ক্ষতি হতে পারে। আরও জেনে নিন তথ্য অধিদপ্তর।
সূর্য যেন তাপমাত্রা অনেক ঢেলে দিচ্ছে। তীব্র গরমে ডায়রিয়া জ্বর নিউমেনিয়া হিট স্ট্রোকক্স গরম জনিত ভিন্ন রোগ আক্রান্ত হচ্ছে না মান। তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর ভিড় দেখা দেয়। আর গরমের সুস্থ থাকতে অপ্রয়োজনও বাড়ির বাইরে না যাওয়া ওর সুতি কাপড় পরা পর্যন্ত পানি পান পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা বেশি বেশি স্যালাইন খাওয। তবে খুব বেশি পরিমাণ পানির মতো পায়খানা হলে বারবার বমি হলে স্যালাইন না খেতে পারলে জ্বর থাকলে ও পায়খানার সাথে রক্ত গেলে ডাইরে ক্ট মেয়াদ ১৪ দিনে বেশি হাসপাতালে ভর্তি করতে ভুলবেন না না হলে ক্ষতি হতে পারে। আরও জেনে নিন তথ্য অধিদপ্তর।
নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়ঃ
ডায়রার শিশু খুব কমন রোগ। গরমে সময় বাচ্চারা বেশি আক্রান্ত হয়। অনেকে মৃত্যু
ঘটে, এ বিষয়ে স্যার সাগর ইসলাম মেডিকেল মিটফট হাসপাতালে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডঃনাঈম
সুলতান বললেন, গরমে আমরা সাধারণ পাঁচ বছরের নিচে বাচ্চাদের বাইরে আক্রান্ত হতে
দেখায় দেখি। এ সময় বাচ্চারা কিছু খেতে পারে না । তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়কখনো শরীরে হালকা জ্বর থাকে
কখনো বুকে ব্যথা হয় এবং পাতলা পায়খানা ইত্যাদি। অনেক সময় বাচ্চারা স্যালাইন
খেতে চায় না।
তাদের অল্প অল্প করে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। ডে ডিনাইন সুলতানা বললেন, আসলে
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা একবার শুরু হলে তা থামতে কিছুটা সময় লেগে যায় কারণ
বাচ্চারা অনেক কিছু খেতে চায় না। অনেক সময় ৮-১০ দিন লেগে যেতে পারে। আর প্রশ্ন
আসলে তাহলে সময় করণীয় কি? আমাদের খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চা যেন কোন সময় পানি
শূন্যতা না থাকে, সেভাবে ব্যবস্থা চলতে হবে। চিকিৎসা যে পরিমাণ লিখে দিয়েছে,
বাচ্চা যদি খেতে না চায় তা বারবার চেষ্টা করে খেলাতে হবে। তিনি পরামর্শ দেন,
অভিভাবকদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চা ঠিক মতন পোশাক হচ্ছে কিনা। তখন
চিকিৎসক রোগীর অবস্থা দেখে ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
এটার জন্য খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চার পানি শূন্যতা যেন না পড়ে। চিকিৎসক এক
প্রশ্নের জবাব দেন নাঈম সুলতান বললেন, নবজাতকের আসলে ত্বক সজীব থাকলে সতেজ থাকতে
হবে। এজন্য গরমে বাচ্চাকে পানি ও বেবি পাউডার দেওয়া যেতে পারে। তেল ব্যবহার না
করাই ভালো তাহলে শরীর নরম থাক। প্রয়োজনে বেবিওয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়এরপর
বাচ্চাকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে এবং তাহলে সুস্থ থাকবে নবজাতক শিশু।
তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবনঃ
রাজশাহী তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জীবন যাপন, বিপক্ষে নিম্ন আয়ের মানুষ। বসন্তের দিনে
ফুরফুরা রুক্ষ প্রকৃতির এখন কেবল সূর্যের সীমাহীন উত্তাপ দেখা দেয়। বৈশাখের
পূর্ব থেকে পড়ছে রাজশাহী দ... তীব্র গরমে বিরক্ত পরিমাণ জীবন যাপন চলছে। তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়জীবিকা
টার অত্যন্ত না পেয়ে তীব্র রদের কাজ বের হতে পারছে না মানুষ। দিনমজুর থেকে শুরু
করে নিম্নের মানুষ দুর্ভোগকে পড়ে গেছে রাজশাহীতে অনেক প্রদের তাপের কারণে।
আরোও পড়ুনঃ ঘরে বসে হেয়ার ইস্পা করে ফেলুন
রাজশাহী শাহাপুর ইসলাম কালাম বললেন, আমাদের মত গরিবদের আর গরম মরলে কি হবে বাসলে
কি হবে। জীবিকার তাগিতে বের হইতে হবে আমাদের। উপজেলার রিক্সাচালক ভ্যানচালক
দিনমজুরি নির্ণয়ের মানুষদের মন্তব্য পায় একই রকম দেখা দিচ্ছে রাজশাহীতে।
বৈশাখের দ্বিতীয় তৃতীয় দিন তীব্র গরমে নাজেহাল হয়েছে গরিব মানুষ ও সবাই।
গরমের হাঁস অবস্থা মানুষ। দিনের তীব্র গরমের পরে রাতে শান্তি, সাগরের আবহাওয়া
অফিস সূত্রে জানিয়েছেন তাপমাত্রা পরিবর্তন ঘটছে জলবায়ুর কারণে। আগের মত বড় বড়
গাছ নিয়ে গোপনে খেলে এ কারণে এগুলো সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এসব কারণে বাতাসের সঙ্গে
সমাঞ্চকর বহন করে না সবকিছু শুষ্ক হয়ে যাওয়ার গরমের তীব্র বাড়ছে বেশি। তাই
আমরা পরিবেশকে বাঁচানোর জন্য গাছপালা লাগাবো এবং তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করার
চেষ্টা করব।
গরমে ডায়রিয়া রোগী আরও বাড়ার শঙ্কাঃ
ছয় বছর শিশুদের শাবনুর দুই দিন ধরে ডায়রিয়া আক্রান্ত। তাকে রাজশাহী মেডিকেল
হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন ডায়রিয়া সোডিয়াম পটাশিয়াম
আসংখ্যা জনক হারে কমে গিয়ে। শাবনূর বাবা জানান তার মেয়ের পেট খারাপ দেখা
দিচ্ছিল এ থেকে তার শরীর খারাপ হয়ে গেছে এবং তিনি রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে
ভর্তি করিয়েছেন। তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়আর রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে প্রতিনিয়ত করে 300 ডায়রিয়া
রোগের চিকিৎসা নিয়ে থাকন।
আরোও পড়ুনঃ কত মাসে এইডস রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়
বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেলে সেই সংখ্যায় ৪৫০ থেকে ৫০০ জন বলে জানানো চিকিৎসক
হাসপাতালে অনুযায়ী প্রতি ঘন্টায় ১৫ জন রোগী ভর্তি হচ্ছে বলে জানান। চিকিৎসকের
মতে, সারাদেশে প্রচন্ড গরমের কারণে যা সহজ যুবক মেডিকেলে ভর্তি হচ্ছে। মানুষের যে
পরিমাণ পানি চাহিদা বাড়ছে গরমের কারণে। হাসপাতালে বেশিরভাগই শিশু। বিশেষজ্ঞদের
মধ্যে ডায়রিয়া হলো পানি বাহিত রোগ। গরমের তীব্রতে মানুষ দূষিত পানি পান করার
মাধ্যমে এর ডায়রিয়া বেশি দেখা দিয়েছে ।
স্বাস্থ্যকর অপরিচ্ছন্নতা জীবন যাপন, প্রাণী উৎসের কাছে মূল ত্যাগ, সঠিক উপায়
হাতে না ধোঁয়া অপারের জন্য উপায় খাদ্য সংরক্ষণ ঘন ঘন লোড সিটিং এর কারণে দোকান
বস্তুরা বাসার পচন ধরা ফ্রিজে খাবার খাওয়া ডাইরেক হওয়ার পিছনে বেশি উদ্দেশ্য। ভকে জানান ডায়রা থেকে তাৎক্ষণিক্য লাভ স্যালাইন পানি ও ওষুধ খেয়ে ধীরে ধীরে ভালো
হয়।
লেখক মন্তব্যঃ
তীব্র গরমে ডায়রিয়া এবং পাতলা পায়খানা হচ্ছে যা বেশি যুবক ও শিশুদের দেখা
দিচ্ছে। গরমের সময় আমাদের বেশিরভাগ নিরাপদ পানি ব্যবহার না কারণে ডায়রিয়াটি
বেশি দেখা দিচ্ছে। ঘন ঘন লোডশেডিং কারণে বাহিরের দোকান রেস্টুরেন্ট এবং ভিন্ন
ধরনের দোকানপাটে ফ্রিজ থেকে খাওয়ার জিনিসপত্র থেকে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা
বেশি হচ্ছে।
মেডিকেল হাসপাতাল বলছেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শহরের ট্যাবে পানি সেপটিক ট্যাগ বা
সুইস লাইনে সংস্পর্শে দূষিত হয়ে যায়। যেখানে সেখানে পানি উৎসব উপায়ে খাদ্য
সংরক্ষণ ঘন ঘন লোডশেডিং এর কারণে এই আমাদের শিশু শিশু ও যুবকদের দায়রিয়ায়
ভুক্তি হচ্ছে।তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায় রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতাল জানাইছেন যে, খাবার স্যালাইন ও
এন্টিবেটিক ট্যাবলেট নিয়মিত খেলে এটি ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে। যদি না হয়
তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
তীব্র গরমের ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়আমার আর্টিকেলটি ভালো লাগলে কমেন্ট এবং বেশি বেশি শেয়ার করে দিবেন বন্ধুদের
জানার জন্য বন্ধুদের সাথে যেন আপনার মত আপনার বন্ধুর উপকৃত হতে পারে।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url