বাংলাদেশের প্রধান ধান চাষের পদ্ধতি
বাংলাদেশের প্রধান ধান চাষের পদ্ধতিধান আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য। তাই এদেশের অর্থনীতি সংস্কৃতি সবাই জড়িত। অসম্ভব
কমে বেড়ে চলেছে বাড়িঘর কলকারখানা হাট বাজার সড়ক জনপদ স্থাপন নদী ভাঙ্গন ইত্যাদি
আবাদে জমির পরিমাণ প্রতিনিয়ত কমছে। বাংলাদেশের পৃথিবীর ধান উৎপাদনকারী দেশগুলোর
মধ্যে চতুর্থ হলো এখানকার হেক্টর প্রতিঘর ফলন৪.২ টন।
চীন জাপান কোরেয়া ফলন আমলের আবাদে পদ্ধতির মাধ্যমে চাহিদা পূরণ করা সম্ভব
অসম্ভব। চীন জাপান করে ফলন হেক্টর প্রতি 6.5 টন। বাংলাদেশে ১৯৯৮ সালে আন্তর্জাতিক
ধান গবেষণায় উকশীল জাতির ধান পর্যায় চাহিদা শুরু হয়। আগুনের শেষে ১৯৭০ সালে
প্রতিষ্ঠানের পর থেকে মৌসুমীর পরিবেশে উপযোগী মাটি পানির ইত্যাদি কল্পশুর উদ্ভাবন
করেছেন। তখন থেকে বাংলাদেশে ধানেরচাহিদা বেড়ে চলছে।
ভূমিকাঃ
ধান আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য। বাংলাদেশের পৃথিবীর ধান উৎপাদনকারী দেশগুলোর মধ্যে চতুর্থ হল এখানকার হেক্টর প্রতিঘর ৪.২ টান। বাংলাদেশে ১৯৬৮ সালে আন্তর্জাতিক ধান গবেষণায় ইনস্টিটিউ ট থেকে প্রথম রূপসী জাতির ধান মাঠ পর্যায় সাজবাদ শুরু হয়।
কাটো আকৃতি রূপসী ধান থেকে প্রতি হেক্টর ৫ থেকে ৬ টন ও বিঘা প্রতি ১৮ থেকে ২১ মন ফলন পাওয়া যায়। তখন থেকে রূপসী ধান লোকমুখে তিরোধান নামে পরিচিত লাভ করেছিল। আর বর্তমান ভিউ উদ্ভিদ ধানের জাতদেশের মোট ধানি জমির শতকরা ৮০ভাগ ই চাষ মোট ধান উৎপাদন প্রায় ৯০ ভাগ। এইভাবে বিধান তিরোধান এর স্থলভিত্ত হয়েছে।
ধান চাষের পদ্ধতি কিঃ
ধান চাষ করতে হলে প্রথম বীজ তলা তৈরি করতে হয়। সেখানকারা মাটির চাষবাস করতে হয়।
এরপর সেখানে ভালো করে বৃষ্টি শীতে দিতে হয়। ধানের বীজগুলো সিটের রেখে পর কিছুদিন
পর চারা তৈরি হতে শুরু করে। এগুলো তুলে জমিতে রোপন করতে হয়। তারপর ধান গাছ
সাধারণত ১.৮ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এগুলোতে নানা ধরনের বিষ দিতে
হয়।
জমির তৈরি সময় ইউ রোপ ইউরিয়া সার প্রয়োগ না করে উপরে প্রয়োগ করা হলে সাত থেকে
ছয় ভাগ ফলন বৃদ্ধি পায়। চারা রোপনের ১৫ থেকে ২০ দিন পর প্রথম কিস্তি ৩০ থেকে ৩৫
দিন পর দ্বিতীয় কিস্তি এবং 40 থেকে 45 দিন পর তৃতীয় কিস্তি বিঘাতে প্রতি ১০-১২
কেজি হিসাবে প্রয়োগ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে ইউরিয়া স্যার।
জমিতে একটু একটু পানি অবস্থা করে মাটির সাথে মিশে দিতে হবে দুই থেকে তিন দিন পর
পানির দিলে শারে কার্যকর্তা তিন ভাগের বৃদ্ধি পাবে। ইউরিয়া সারের ওপর প্রয়োগে
জমি থেকে আগাছা পরিষ্কার করে নিতে হবে। আগাছা দমন, আমন ৩০ থেকে ৪০ দিন গড়াতে 40
থেকে 50 দিন হাতটি রানী অথবা ইউনিয়ন দিয়ে আগাছা দমন করা হয় করা যায়।
কিন্তু দুই গুচ্ছের ফাঁকে যে গাছ থেকে তা হাত দিয়ে টেনে আগাছা দমন করা
কার্যকারিতা পাঁচ থেকে চার গুণ বেশি হয়। এ ছাড়া শোচক প্রয়োগ করে আগাছা দমন করা
যায়। রোপনের জমিতে পানি রাখতে হবে। কিভাবে ধান রোপন করতে হবে। এরপরে আমরা একটি
ভালো ফসল উত্তোলন করতে পারব।
বাংলাদেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটঃ
বাংলাদেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে উদ্ভিদ প্রজন্ম বিভাগের সবচেয়ে বড় অর্জন
হচ্ছে পরিবেশ উপযোগী উচ্চ ফলনশীল আধুনিক গান জাত উদ্ভাবন। বাংলাদেশের ধান
গবেষণা ইনস্টিটিউট পর্যন্ত
- 115 টি ফলনশীল আধুনিক ধান চাষ উদ্ভাবন করেছে।
- ৫৩ টির জাত গরম মৌসুমের জন্য বারোটি জাত বড় আউস উভয় মৌসুমী উপযোগী।
- ২৭ টি চাঁদ বোনা ও এবং রুপা আউশ মৌসুমে উপযোগী বলা হয়।
- ৪৬ টি চাঁদ রোপন আমন মৌসুমী উপযোগী বলা হয়।
- ভারতে জাত আউস উভয় মৌসুমী উপযোগী
- একটি জাত বেরও আউস এবং রোপণ আমন মৌসুমের উপযোগী।
একটি জাতনা মনে মৌসুমে উপযোগী বেশি। উদ্ভিদ প্রজন্ম বিভাগের বৈষক জাত অনুশীলন
যেমন লবণতা বন্যপ্রা যৌথ প্রবাহ যথেষ্ট ভূমিকা পালন করছে বাংলাদেশ। যাতে সময়ের
মধ্যে ভিন্ন যেমন বন্য লবণাকুতা ঠান্ডা সহনশীল তা লাভ করেছেন বাংলাদেশ। অত্র
বিভাগে বিজ্ঞানীগণ দক্ষ জনসম্পদ তৈরি অংশ হিসেবে মাস্টার্স পিএইচডি
ছাত্র-ছাত্রীদের সুপারভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আরোও পড়ুনঃ বিড়াল সম্পর্কে আজনা তথ্য
আধুনিক যার প্রজন্ম পদ্ধতি কিসের গন বিদেশি বিজ্ঞানী বিন্দু সম্পাদন কর্মকর্তা
কর্ম করতে নিয়োগ নিয়মিত প্রশিক্ষণ করছেন। বৈজ্ঞানিক গবেষণা বার্ষিক পত্রিকা
গবেষণা পত্রিকা অবমুক্ত জাতিস্ময়ের সিলেট বুলেটিন প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ।
সম্পত্তি এই বিভাগের টিআরবি প্রকল্পে আওতায় আন্তর্জাতিক মানের গবেষণার সাথে
তাল আর জি এ বিজ্ঞানসম্মত মাধ্যমে আগামী দিনের ধানের জাত উদ্ভবের জন্য রিয়েলস
প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
ধানের উপকারিতা মৌলিক তথ্যঃ
একটি বছরই কাজ ছাড়া সংস্কৃতি ভারতীয় রান্না ত্যাগ পাবে ব্যবহার করা হয় ।
ভিন্ন সভ্যতা ধানের ব্যবহার করে আসছে প্রথাগত নিয়মাবলী খাবার সহ্য করার
প্রতিনিধি হিসেবে । ধান গাছে তার সম্পূর্ণ তার স্ত্রীলিনিক এসিড অপরিহার্য
তেলের মতো লিপিড একটি সময়। আনতে বেশি কিছু জৈব উপাদান রয়েছে যার ফলে এই কাজ ছাড়া ভিন্ন অংশে প্রস্তুতি প্রদর্শন করা হয়।
এগুলির মধ্যে ডায়াবেটি স বিরোধী and জীবাণুুুুু । ধানের পাতা ১২ কৈ বেশিরভাগ খাবারের মসলা হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। উপরোক্ত গাছে যে ধরনের ব্যবহার ফল বেশি কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা গেছে। এন্টি অপ্রিটেড হিসেবে ধনেপাতা ধানের পাতা, মানব শরীরে ক্রমাগত গ্রহী পরিপাত্রিক করেছে বিষাক্ত পদার্থের সামনে উন্মুক্ত হয়।
কোষের ক্ষতি করে দীর্ঘ মিয়ার হৃদরোগ ডায়াবেটিস ক্যান্সারের মতো রোগ ধর্ম দেয়। ধানের পাতা থেকে তৈরি করাতে পারে গোটা ধানের মত বৃহত্ততর সংখ্যা ফ্রি রেডিক্যাল হওয়া থেকে কমিয়ে দেয়। তে মানুষের ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায়।
ধান কোন পরিবেশে ভালো হয়ঃ
কিছু কিছু অঞ্চলে বৃষ্টিপাত বেশি কিংবা নিচু জমি শীর্ষক অঞ্চলের ধান ভালো হয়। পাহাড়ি কিংবা পাহাড়ের ঢালে এরশাদ বেশি দেখা দেয়। ধান চাষ কিন্তু চমের উপর নির্ভর করে। এ কারণে যেসব এলাকা শ্রমিক খরচ কম সে এলাকাগুলোতে ধান চাষ করার সাহস হয়। বাংলাদেশের প্রত্যক্ষ চ্যানেল ধানের কিছু সুনির্দিষ্ট শরীর বৈশিষ্ট্য আছে। বাংলাদেশের ধান চাষ আমন আউশ বোর হিসাবে। ধান হলো আক্রান্ত উদ্ভিদ ভালো চাষের জন্য পর্যাপ্ত জল প্রয়োজন।
এতে ক্রমদ্যমান ধানের ব্যবহৃত মাটি ভালো জলধার ক্ষমতা থাকতে পারে। পলি কাদামাটি পলিদোয়ার্স মাটি এবং কাদামাটি বিন্যাস ধান চাষের জন্য ভালো উপকারিতা। ধান চাষের জন্য নদীর উপর পালন মাটি সবচেয়ে উপযোগী। যেগুলো মাটিতে ভালো ফসল দেখা দেয় শুষ্ক মাটি নদীর ফলন মাটি লবণাক্ত মাটি এটেল দশ মাটি। আর আর ধান ভালো একটি আক্রান্ত উদ্ভিদ যার ফলে পর্যাপ্ত জল প্রয়োজন।
লেখকের মন্তব্যঃ
বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশাস বোরো। বোরো ধান বা ধান বাংলাদেশের একটি জাত বাসন্তী ক। উপাদানের সময় রোপন নির্ভর করে ধানের উন্নত। মাটি ভালো জল ধারণ ক্ষমতা থাকতে হবে। বলি কাদামাটি পলির দোআঁশ মাটি এবং কাদা এমন কিছু মাটির বিন্যাস ধান চাষের জন্য সবচেয়ে ভালো। ধান চাষের জন্য নদীর পূর্ব পলিমাটি সবচেয়ে উপযোগী।
আমার আর্টিকেলটি ভালো লাগলে কমেন্ট এবং বেশি বেশি শেয়ার করে দিবেন বন্ধুদের জানার জন্য বন্ধুদের সাথে যেন আপনার মত আপনার বন্ধুর উপকৃত হতে পারে।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url