বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়মযদি আপনি সফল সত্য বলে পূরণ করে আবেদনের মাধ্যমে একজন বিকাশ এজেন্ট হয়ে থাকেন
ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা আপনাকে বিকাশ এজেন্ট হিসেবে রাখতে
হবে।হিসাবে আপনাকে প্রতিহত কমপক্ষে ২ হাজার টাকা লেনদেন করতে হবে।এবার আপনাদের
জন্য বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করা কিছু নিয়ম উল্লেখ করা হলো।
বর্তমান সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা ২০২৪ এর সম্পর্কে জানুন। পৃথিবীর সবচেয়ে লাভজনক
ব্যবসা করে টিপস জেনে নিন।আপনাদের সুবিধার্থে আমাদের আজকের পোস্টে আলোচনা করব
বর্তমান সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসায় ২০২৪ পৃথিবীর সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোটি ব্যবসা
করে টিউশনি নিচ্ছে, বিকাশ এজেন্টে লাভজনক বেশি বলে দেখানো যাচ্ছে। আরো দেখে নেন
বিকাশ একাউন্ট খোলা
ভূমিকাঃ
যদি আপনি সফল সত্য বলে পূরণ করে আপনাদের মাধ্যমে একজন বিকাশ এজেন্ট হতে চান তাহলে
এজেন্ট বিকাশ ব্যবহার করে ভালো লাভজনক হতে পারবেন। আপনার প্রতিষ্ঠানে লাইসেন্স
নিয়ে সহকারে ব্যবসাটি চালু করবেন। বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়মতাহলে আপনার ব্যবসায় কোনরকম সমস্যা দেখা দিবে
।
বিকাশে প্রথম চালু হলে হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা রাখতে হবে তাহলে আপনার বিকাশ
চেয়ে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন। বিকাশে প্রতিনিয়ত আপনার কাস্টমার থাকতে
হবে তাহলে তাহলে আপনার ভালো ইনকাম লেখা দিবে। বিকাশে জায়গাটা যেন লোক বেশি থাকে
এরকম জায়গায় দোকান কি করবেন। এজেন্ট বিকাশ সবাইকে লেনদেন বেশি করতে হবে।
বিকাশ এজেন্ট কমিশঃ
প্রিয় এজেন নাম্বার ছাড়া যেকোনো এজেন্টের নাম্বার থেকে স্টার্ট টু ফোর স্টার
ডায়াল করে কাজ ক্ষেত্রে ১.২৫ পার্সেন্ট চার্জ প্রযোজ্য হবে।বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম আপনি বিকাশ একাউন্ট
পর্যন্ত পরিমাণ টাকা থাকলে আপনি সারাদেশে বিস্তারিত যেকোনো বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম এজেন্ট থেকে
টাকা ক্যাশ আউট এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। যে বিকাশ এজেন্ট এর কাছে যান।
আরোও পড়ুনঃ ঐতিহাসিক ছোট সোনা মসজিদ কথা
এজেন্টকে আপনার টাকা তোলার পরিমাণ বলুন টাকার পরিমান পাঁচ হাজার বা তার বেশি হলে
ছবিযুক্ত পরিচয় পত্র এবং পরিচয়পত্রের নাম্বার লিখে করতে হবে।আপনার বিকাশ মোবাইল
মেন্যু পিন দিয়ে ক্যাশ আউট সম্পন্ন করুন। বিকাশ-এ এখন কম খরচে ক্যাশ আউটের সুবিধা
ডাবল। এখন একটি ক্যালেন্ডার মাসে একজন গ্রাহক যেকোনো ২টি এজেন্ট নাম্বারকে প্রিয়
এজেন্ট নাম্বার হিসেবে সেট করতে পারবেন।আর ক্যাশ আউট করতে পারবেন ১.৪৯% চার্জে
প্রতি মাসে, ৫০,০০০ টাকা পরে।
বিকাশ এজেন্ট বিস্তারিত নিয়মাবলীঃ
বর্তমান আমাদের দেশে জনপ্রিয় ব্যবসা বিকাশ। দেশের অনেকে এখন এজেন্ট বিকাশ ব্যবসা
করে অনেক টাকা আয় করছেন। আপনি যদি আপনার দোকানের এজেন্ট বিকাশ নিতে চান তাহলে
এজেন্ট দুই ভাবে আপনি হতে পারবেন।বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম একাউন্ট নিয়ে এমন একটি সিম কার্ড
ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করে কিংবা ডিস্ট্রিবিউটর অফিস থেকে আবেদন করে এজেন্ট হতে
পার।আরো দেখে নেন এজেন্ট
বিকাশ একাউন্ট খোলা
তরুণ জেনে নেওয়া যাক কিভাবে বিকাশ এজেন্ট ব্যবহার যাবতীয় খুঁটিনাটি বিস্তারিত।
স্থান নির্বাচন, বিকাশ ব্যবসায় সঠিক উপায় করতে গেলে মাথায় রাখা খুব
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়। যেমন যেসব জায়গায় বিকাশ ব্যবস্থা করবেন সে জায়গায়
লোকের জনগণ বেশি ও লোক জনগণ বেশি হতে হবে। এছাড়া অনেক নানা সড়কের পাশে বা
নিজস্ব বাসায় এই ব্যবসা ভালো আয় করে লাভবান হচ্ছ। মূলধনের পরিমাণ, বিকাশ ব্যবসা
করতে গেলে তেমন মূলধনে প্রদর্শন হয় না।
তবে দোকানের অবস্থায় এক লাখ টাকা থেকে ৫০০০০ খরচ হতে পারে। বিকাশ ব্যবসায় করতে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো, যেকোনো ব্যবসায় দোকানের বা যেকোনো কাগজপত্র সঠিক
রাখতে হয়। তেমনি বিকাশ কারো সাথেও নির্দিষ্ট কিছু কাগজপত্র রাখতে হবে। বিকাশে
ব্যবসা যে সফল কাগজপত্র প্রযোজ্য,
- আপনার প্রতিষ্ঠানের বৈধ ট্রেড লাইসেন্স।
- তিন সার্টিফিকেট এর ফটোকপি।
- বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট করার জন্য একটি সক্রিয় সিম কার্ড।
- এবং সর্বশেষ আপনার দোকানের সিল থাকা দরকার
কাগজপত্র সঠিকভাবে জমা করে বিকাশ অথরিটি যদি আপনার এজেন্ট হওয়ার উপযুক্ত মনে করে
তার আপনার ট্রেনিং ডকুমেন্ট থাকে তাহলে আপনি বিকাশ ভালোভাবে চালাতে পারবেন।
বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার দশটি কার্যকারী নিয়মঃ
বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম অলরেডি আপনার জেনে ফেলেছেন। এবার আমি আপনাদের
সামনে কার্যকর ভাবে কিছু ব্যবস্থা করার 10 টি উপায় তুলে ধরা হবে।
-
বিকাশ করার জন্য সুন্দর ভাবে একটি প্রতিষ্ঠান দাঁড় করানো দরকার প্রথমত।
-
বিকাশ ব্যবসা একবার শুরু হলে হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা পয়সা রাখতে হবে।
-
পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট যেহেতু বিকাশ ব্যবসার বজায় রাখার জন্য আপনাকে সেহেতু
মানুষে পার্সোনাল একাউন্ট খুলে দিতে উদ্যোগ করুন।
- প্রতিদিন যে কোন কৌশলে বেশি লেনদেন ও খাঁটি করার চেষ্টা করুন।
-
ব্যবসা এড়াতে বিকাশ ব্যবস্থা চালু করুন কারণ এলাকার মোবাইল ব্যাংকিং এর
মাধ্যমে প্রচুর লেনদেন হয় তা দিয়ে আপনার ভালো লাভজনক করতে পারবেন।
-
বিকাশ ব্যবসায় সফল হওয়ার উন্নত হাতিয়ার হল আপনার মনোশক্তি বজায় রাখতে
ব্যবসা চালিয়ে যেতে হবে।
- আপনার ব্যক্তিগত একাউন্ট এজেন্ট এ লেনদেন করলে ভালো হবে।
-
অতিরিক্ত লাভ করার জন্য অবশ্য বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করবেন তাহলে ভালো হবে।
-
বিকাশে প্রতিদিন লেনদেনের পর সতর্কভাবে আপনার ব্যালেন্স ঠিক আছে কিনা তা চেক
করতে হবে।
-
বিকাশ কমিশন টাকা থেকে আপনার ব্যবসা আরও বড় করার চেষ্টা করুন তাহলে ভালো
হয়। ব্যবসা করার নিয়ম পোস্টের ওপর অংশ থেকে আবারও পড়ে নিতে পারবেনবিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম।
শেষ কিছু কথাঃ
প্রিয় ভিজিটর আপনি যদি একজন সফল বিকাশ এজেন্ট হতে চান আপনার জন্য বেশি উপকারী
হবে এজেন্ট ব্যবহার করা। আপনার বিকাশ এজেন্ট ব্যবহার করার নিয়ম জানার পাশাপাশি
বিকাশের ব্যবসা লাভবান হওয়ার কিছু কৌশল জানতে হবে যা এগুলো আপনার ব্যবসার
ক্ষেত্রে খুব প্রযোজ্য দিবে।
গ্রাম গ্রাম গঞ্জে বিকাশ এজেন্ট সবারই তো পরিচিত হয়নি এখনো তাই বিকাশ এজেন্ট
ব্যবসাটা যদি করে তাহলে মানুষ অনেক লাভজনক হতে পার। তাই দেরি না করে বিকাশ এজেন্ট
ব্যবসা করার নিয়ম আপনাদের জন্য বন্ধুদের জানাতে এখনই পোস্টটি শেয়ার করুন এবং
সবসময় আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন ভালো কিছু জানার জন্য।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url