প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খুলবোইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য প্রথম আপনাকে ইউটিউবে ওয়েবসাইটে যেতে হবে ইউটিউব
অ্যাপসটি নামাতে হবে। আগে থেকে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট লগ ইন না থাকলে নতুন একটা
নেট জিমেইল একাউন্ট খুলতে হবে। সেই জিমেইল একাউন্ট লগইন করে একটু চ্যানেল খুলতে
হবে। তারপরে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড দে youtube লগইন করবেন। আজকের
অনলাইনে দুনিয়ার ভিডিও প্রচারণায় জনপ্রিয় শীর্ষে রয়েছে ইউটিউব।
ছোট থেকে বড় প্রায় সব বয়সীর কাছে ইউটিউব চ্যানেলের চাহিদা রয়েছে। লগইন করার
পরে প্রোফাইল আইকন ক্লিক করে ক্রিয়েট এর চ্যানেল অপশনে ক্লিক করুন । তারপর আপনার
সামনে কতগুলো অপশন আসবে। সেখানে নাম দেওয়ার পরে ক্লিক করলে আপনার youtube
চ্যানেলটি তৈরি হয়ে যাবে এটাই মূলত ব্র্যান্ডের নাম হয়ে।
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়ঃ
বিশ্বব্যাপী 200 কোটির বেশি মানুষ নিয়মিত ইউটিউব ভিডিও দেখেন। প্রতিদিন মিনিটে ৫
ঘন্টা ভিডিও স্টেপ হয়। সে থেকে এখন অনেকের জানার প্রয়োজন মনে করে ইউটিউবে
চ্যানেল আই করে কিভাবে মানুষ। জনপ্রিয় এ ওয়েব সাইট প্ল্যাটফর্ম থেকে লা কয়েক
লাখ মার্কিন ডলার পর্যন্ত রোজগার করে থাকেন। তাইলে আপনিও শুরু করতে পারেন এই
ওয়েবসাইট চালাতে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার কিছু
উপায়।
প্রথম আপনার ভিডিও স্টামিং প্ল্যাটফর্মে স্থানীয় দর্শক তৈরি করতে হবে। ইউটিউব
থেকে আয় করতে আপনাকে করা প্রতিযোগিতা করে সম্মুখীন হতে হবে। প্রথমে কিছু বিষয়ে
আপনাকে ভালোভাবে নজর রাখতে হবে । এজন্য ইউটিউবে বুঝে শুনে কাজ করতে হবে ও ভিডিও
গুলো ছাড়তে হবে। যেমন, ভিডিও তৈরির আগে আপনার ভিডিও কোন দর্শকদের কাছে নিয়ে
যেতে চান তা আগে ঠিক করুন তারপর ভিডিও আপলোড করতে হবে। ভিডিওটা আপনি দর্শকের
সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন সুবিধা হবে সেই ভাবে ভিডিও তৈরি করতে হবে।
টি ভালো ক্যামেরা আলো মাইক্রোফোন আপনার ভিডিও কে আরো প্রফেশনাল লোক দিতে পারে।
প্রত্যেক ভিডিওর সঙ্গে দিতে হবে কিওয়ার্ড নিজের ভিডিও থেকে সোশ্যাল মিডিয়া
নিজের ব্লগার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক নিতে হবে এবং নিয়মিত ভিডিও পোস্ট করতে হবে।
ইউটিউব থেকে রোজকার জন্য চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে না হলে কোন টাকা
পাইবেন না। ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এর সঙ্গে আই এর শুরুর জন্য বিগত বারো মাসে কয়জনের
হাত ৪০০০ ঘন্টা ভিউ।
যত বেশি youtube এ ভিউ পাবেন রোজগারের সময় তত বেশি বাড়তে থাকবে। তবে আপনার
ভিডিওর ওপর দেখা দেখানো ক্লিক করে বিজ্ঞাপন দেখলেই রোজগার হবে youtube থেকে। তবে
শুধুমাত্র youtube দেখানো বিজ্ঞাপন থেকে রোজগার করার জীবন চালানো প্রথম কঠিন হতে
পারে এ কারণে সঙ্গে অন্য কাজও রাখার প্রয়োজন দরকার । কর্তব্য ভিডিও থেকে রোজগার
একটি অংশ কন্টেন্ট পিএর সঙ্গে ভাগ করে নেই এই ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম।
ইউটিউব স্টোরি থেকে মনিটেশন বিভাগ দিয়ে চ্যানেল বিজ্ঞাপন দেখানোর সিলেক্ট করতে
পারবেন এখান থেকে ড্যাশবোর্ড মাসে কত রোজগার হয়েছে দেখে নিতে পারবেন মনিটেজেন
চালু থাকতে হবে। একবার প্ল্যাটফর্ম থেকে রোজগার শুরু করলে আপনি সাইন আপ করতে
পারবেন আপনার সাবস্ক্রাইব চলে অতিরিক্ত খরচ করে বিজ্ঞাপন ছাড়াই চ্যানেলটি ভিডিও
দেখতে পাবে ও সাবস্ক্রাইব রোজার দ্বিতীয় পত্র হিসেবে কাজ করেব ইউটিউব ।
বিজ্ঞাপন ছাড়া আয়ের কিছু উপায় রয়েছে।
এমন মেজেন ইউ ডাই স টি-শার্ট কপি ম্যাড প্যাক সন নিজস্ব ম্যাচ টাইম বিক্রয় করে
ইউটিউব থেকে রোজগার করতে পারবেন। প্রত্যক্ষ ভিডিওর নিচে রাখতে পারবে। মেম্বারশিপ
করতে পারেন চ্যানেল মেম্বার হলে দশ প্রতিহত কন্টেন্ট পেয়ে যাবেন এভাবে বাড়বে
আপনার রোজগার এছাড়া সেট পেমেন্টের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ভালো আয় করা যেমন
লাইফস্টাইল এবং সুপার সেট মাধ্যমে দর্শকদের কাছ থেকে রোজার করতে পারবেন ভাল
পরিমান।
youtube চ্যানেল মনিটাইজেন্স করার নিয়মঃ
মনিটেশন এর অভিধানিক অর্থ হলো মুদ্রায়ন বা ্নগতিকরণ। সুতরাং youtube মনিটরজন
মানে হলো ইউটিউব আপনি আয় করার যোগ্য করে তুলছেন প্রক্রিয়া মনিটেশন। উপযুক্ত
ইনকামের কোর্সগুলোর ভেতরে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল ইউটিউব। আর youtube মনিটেশন করার
মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিও গুলোর মধ্যে সুযোগ করে দেন এডভারটি দেওয়ার জন্য।
মনিটা যেন করার এক পর্যায়ে আপনার একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলতে হয়। ও আর এই
একাউন্টে আপনার ইউটিউব থেকে অর্জিত সমস্ত টাকা এসে জমা হতে থাকে এবং সে টাকা
উত্তোলন করতে পারে। youtube চ্যানেলে মনিটেশন করার কিছু টাইম রয়েছে। ২০২৪ সালের
পক্ষ থেকে মনিটাইজ করার জন্য আপনাকে সত্যগুলো মেনে চলতে হবে যেমন,সত্য পূরণ করতে
হবে তা হলো এক হাজার সাবস্ক্রাইবার আপনার ইউটিউব চ্যানেলে থাকতে হবে না হলে
মন্টেশন করতে পারবেন না।
৪০০০ ঘন্টা পাবলিক ওয়াচ টাইম প্রযোজ্য থাকতে হবে ।
ইউটিউব চ্যানেলটি ভেরিফিকেশন টন অন থাকতে হবে।ইউটিউব এর কিছু কমিউনিটির ট্রাফিক
বা পলিসি রয়েছে যেগুলো নম্বর করা যাবে না কোন শিশু নির্যাতন ভিডিও শেয়ারিং অন্য
কোন ইউটিউবারের ভিডিও কিংবা ব্যবহার করা যাবে না।ইউটিউবে কোন কপিরাইট ব্যবহার করা
যাবে না। ইউটিউবে সত্য বলে মেনে চলার মাধ্যমে আপনার মনিটাইজেশন এজন্য এপ্লাই করতে
পারবেন। আপনার যদি মিনি মান 1000 সাবস্ক্রাইবার ৪ ঘন্টা পাবলিক ওয়াচ টাইম টুল
ভেরিফিকেশন ঠিক থাকে তাহলে আপনি মনিটাইজেশন অ্যাপ অন করতে সক্ষম হবে।
আরো কিছু আপনাকে মনিটেশনের জন্য তিনটি স্টেপ ফলো করতে হবে। রিভিউ
প্যাটার্নের প্রোগ্রাম প্রেমেরচায়না ফর গুগল এডসেন্স। গেট রিভাইট, সঠিকভাবে
সম্পূর্ণ হলে গুগল আপনার ইউটিউব চ্যানেল মনিটেশন রিভিউ করবে। রিমুভ করে যদি সব সব
ঠিক থাকে তাহলে আপনি ৩ এর পাশের টান লিখে দেখতে পাবেন। তাহলে হয়ে যাবে এখন থেকে
গুগল আপনার ইউটিউব ভিডিও র মত বিজ্ঞাপন দিবে এবং সেখান থেকে আপনার টাকা ইনকাম
করতে পারবেন।
যেসব চ্যানেল ইউটিউব থেকে টাকা পাবে নাঃ
ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য অনেকে একাধিক চ্যানেল খুলে থাকে। কিন্তু নিয়মিত ভিডিও
দিলে ইউটিউব মনিটাইজেশন বা অর্থ পাওয়ার সুবিধায় চালু হয় না। কিন্তু ইউটিউবে
মনিটেশন পাওয়ার জন্য বেশ কিছু শর্ত রয়েছে youtube এ। এসব সত্যের কারণে ভিডিওর
মান যতই ভালো হোক না কেন সব চ্যানেলের সুবিধা চালু করে নাই ইউটিউব। অনেকে আরও
ভাবেন যে বিজ্ঞাপন দেখালে ইউটিউব চ্যানেল মনিটেশন করা হয়ে গেছে।
কিন্তু তা নয় এসব বিজ্ঞাপন থেকে চ্যানেলগুলোকে হয় না কোন টাকা পয়সা। প্রথমবার
যদি ইউটিউব চালে মনিটাইজেশন চালু করতে হয় সমস্যা দেখা দেয়। তাহলে বুঝতে হবে যে
ইউটিউব নীতিমালা ভঙ্গ করার চ্যানেল এটি। ইউটিউবের নীতিমালা ভিডিও তৈরি করলে সে
চ্যানেলে কোনোভাবে মনিটাইজ আওতাভুক্ত হবে না। এমনকি কমিউনিটি গাইডলাইট স্টেক পেল
মনিটেশন চালু করতে পারবেন না। আবার গ্রাহক সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বেশি থাকলো যেসব
চ্যানেলের ভিডিও বেশিরভাগ সাবস্ক্রাইবার দেখায় না সেগুলো মনিটাইজেশন চালু হয়
না।
ধরেন ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করার পর সে চ্যানেলটি আর কোন দিন ধোকা হয়নি
তাহলে এ সমস্যাটি দেখা দেয়। আবার অন্যের ভিডিও বা অডিও ব্যবহার করা চ্যানেল চালু
করা হয় না। কারণ কনটেন্ট ভিডিও পুনরায় ব্যবহার করা হিসেবে বিবেচনা করে youtube।
আবার একটু ভুলভ্রান্তি ছড়ানো চ্যানেল অশ্লীল ভিডিও চ্যানেল ধ্বংসত্ব ভয়ংকর
কনটেন্ট নির্ভর চ্যানেল অন্যের নাচে অনুকরণের ভিডিও চ্যানেল রিমিক্স ভিডিও
চ্যানেল কণ্ঠ বা ছবি ছাড়া গেমিং চ্যানেল ছবি এবং ফ্লাইট ভিডিও তৈরি করা চ্যানেল
কণ্ঠ ছাড়া একাধিক খেলা দৃশ্য যুক্ত করা ভিডিও চ্যানেল এগুলো চ্যানেলে মনিটাইজেশন
অন করতে পারবেনা। আর মনিটেশন অন না করতে পারলে ইউটিউব থেকে আমরা ইনকাম করতে বা আই
করতে ও টাকা হাতে উত্তোলন করতে পারবো না।
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার কতক্ষন পর করা উচিতঃ
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সঠিক নিয়ম ও আপলোড করার সঠিক সময় কোনটি। সঠিক
সময়ে আপলোড করা কেন উচিত তা জেনে নি। ভিডিও আপলোড সময়ের সঙ্গে ফিউজ এর
সম্পর্ক অবশ্যই আছে ইউটিউবে যারা কাজ করে। যদি ভিডিও আপলোড করার প্রথম ৫ ঘন্টার
মধ্যে ভালো পরিমাণ ভিউস চলে আসে। তাহলে চার থেকে পাঁচটি ভিডিও আপলোড করা
উচিত।
আরোও পড়ুনঃ বাংলালিংক সিমের সকল অফার এর তালিকা
আর আপনি চ্যানেলটি যদি ভ্রমণ রিলেটিভ হয় তাহলে সপ্তাহে ১৫ দিন পর একটি
করে ভিডিও আপলোড করা উচিত। তাহলে বুঝতে পারছেন ইউটিউব চ্যানেলটি ভিডিও ছাড়ার
বিষয়টি চ্যানেলের ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে। কারণ ইউটিউবে সফলতা আনতে হলে
আপনার প্রচুর পরিমাণ পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য ধরে অপরিসীম কাজ করে চালাতে
হবে।
তো তো বুঝতে পারছেন ইউটিউবে আপলোডে সাবস্ক্রাইবার কিংবা ওয়াচ টাইম এর দিকে
গুরুত্বপূর্ণ না দিয়ে নিয়মিত ভাবে কোয়ালিটি সম্পন্ন ভিডিও আপলোড করতে থাকুন।
তাহলে দেখবেন সফলতা একদিন আসবেই। তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি সময় মেনটেন করে
চাপলে এবং ভ্রমণ বিষয়ে ফলে সে বিষয়গুলো আপলোড করে সময় সংক্ষেপ করে ভিডিও
ছাড়তে থাকতে হবে।
কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করা যায়ঃ
আপনি যদি ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে নিচে
articleনা টেনে সম্পূর্ণ দেখে আসুন। youtube ভিডিও ভাইরাল করার ওপারে নিচে
গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেখানো হলো।নতুন পেন্ডিং কিওয়ার্ড পাশাপাশি কিওয়ার্ড দ্বারা
আপনার ইউটিউব চ্যানেল অপটিমাইজ করুন। ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করার উপায় প্রথম উপায়
নতুন পেন্ডিং ফলো করা।
নতুন টেনিং কিওয়ার্ডের পাশে পাশে কেউ আর যারা আপনার ভিডিও অপটিমাইজ করুন এটি খুব
কার্যকর একটি উপায় ।আপনা কি চায় তার নির্ধারণ করুন আপনি যে ধরনের কনটেন্ট তৈরি
করেন তা যেন শ্রোতাদের কাছে সবকিছু ভালো হয়ে থাকে।সোশ্যাল মিডিয়া আপনার ভিডিও
শেয়ার করুন। সোশ্যাল মিডিয়া এখন নতুন ইউটিউবার ভিডিওর প্রচারে অন্যতম সেরা
উপায়।
যেমন facebook য়েটার লিংগইন অনেক গ্রুপ আছে এই গ্রুপে জয়েন আপনার ভিডিও প্রচার
করতে পারেন।আপনার ভিডিও ইমেল সাবস্ক্রাইবার কাছে পাঠান। ভিডিওতে সর্বাধিক ভিউ
আনতে চান তাহলে ইমেল সাবস্ক্রাইবার কাছে ভিডিও লিংক পাঠান।।আপনার থাম্বেল
কাস্টমার সীন করুন। দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য শিরোনাম ও থাম্বেলে খুব
গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হিসেবে ভাবুন।
ভালো কোয়ালিটির ভিডিও তৈরি করুন। তাই আপনার কনটেন্ট পোস্ট করার আগে নিশ্চিত করুন
যে এটা ভালো কোয়ালিটির ভিডিও একটি সাইলেন্ট ক্যামেরা ব্যবহার করুন রেকর্ড করার
আগে সাউন্ড চেক কর এবং কিছু প্রাথমিক সম্বোধন দক্ষতা শিখুন। এভাবে ভিডিও আপলোড
করলে আপনার ভিডিও ভাইরাল হয়ে যাবে।
লেখক এর মন্তব্যঃ
বাংলাদেশের youtube চ্যানেলটি ২০০কোটি লোকের কাছে আছে। কিন্তু ইউটিউব চ্যানেলটি
সবাই আয় করতে বা ব্যবহার করাটা পারে না। একটি মানুষ youtube চ্যানেল থেকে তার
জীবন জীবিকা ও অনেক কিছু করতে পারে। আমাদের ইউটিউব চ্যানেল টি তার নিজস্ব বিল্ডিং
এর উপর চলে। তাই সবাই ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে পারে না।
আমার আর্টিকেলটি ভালো লাগলে কমেন্ট এবং বেশি বেশি শেয়ার করে দিবেন বন্ধুদের
জানার জন্য বন্ধুদের সাথে যেন আপনার মত আপনার বন্ধুর উপকৃত হতে পারে।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url