রয়েল বেঙ্গল টাইগার
রয়েল বেঙ্গল টাইগাররয়েল বেঙ্গআল টাইগার সম্পর্কে,টাইগার হল বাংলাদেশের জাতীয় পশু। বাংলাদেশ ও
ভারতের সাধারণত এটি দেখা পাওয়া যায়। এছাড়া ভুটান মিয়ানমার নেপাল দক্ষিণ
তিব্বতীয় অঞ্চলের এ প্রজাতি বাঘ দেখা পাওয়া যা। উপজাতির গুলোর মধ্যে বেঙ্গল
টাইগারের সংখ্যা সর্বাধিক।
বাংলাদেশ সুন্দরবনে ২০০৪ সালে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যার ৪৫০ টি ছিল সর্বশেষ
জরিপে এর সংখ্যা দেখা যায় ১১৪ টি। পৃথিবী ব্যাপী রয়েল বেঙ্গল টাইগার ভারত ও
বাংলাদেশের সৌন্দর্য নামে পরিচিত দেখা গিয়েছে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সারা বিশ্বে
বাংলাদেশের পরিচয় বহন করে।
ভূমিকাঃ
রয়েল বেঙ্গল টাইগার, আমাদের জাতীয় পশু। উপজাতির গুলোর মধ্যে রয়েল বেঙ্গল
টাইগার সংখ্যা সর্বাধিক। মনোপ্রোপ বন অন্য বোনের তুলনায় অনেক বেশি কার্বন শোষণের
সক্। বাংলাদেশের জাতীয় পশু বাঘ সুন্দরবন ভারসাম্য বজায় রাখে। বাঘের খাদ্য,এর
সাধারণত মহিষ হরিণ বর্ণ শুকুর বানর বড় পাখি বড় মাছ শিকার করে থাকে।বাঘ সম্পর্কে
অজানা তথ্য, বিড়ালের মতো দেখতে শক্তিশালী হিংস্র প্রাণী হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর উপকারিতাঃ
বাঘ বাঁচলে বোনের পানিগুলো টিকে থাকাটা সহজ হয়। বাঘের শিকারে করে এটা থেকে অনেক সময় উপকারিতা হয় বোনের শুকুর, পুঁইশা্ বনবিড়াল, সজারুর মত প্রাণীরা। বাঘ হিংস্র নয় এবং বরং বাঘ নিরুপায় হয়ে মানুষকে শিকার করে, মানুষ নিজের দোষে বাঘ কবলে পড়ে শিকার হয়।আরোও পড়ুনঃ বাংলাদেশের রাজনীতির খবর
উল্টো মানুষকে ভয় পায়। ম্যানগ্রোভ বোন অন্য বোনের তুলনায় অনেক বেশি কার্বন
শোষণের সক্ষম। বাংলাদেশের জাতীয় পশু বাঘ বাঘের ভারসাম্য সুন্দরবন। ফলে বাঘ
বাঁচাতে হবে, তাহলে সুন্দরবন ভারসাম্য ভালো থাকবে।
সুন্দরবনের বাঘের বৈশিষ্ট্যঃ
বাংলাদেশে সুন্দরবন বাঘ আকার হয়ত সবচাইতে ছোট, তবে পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংস্থান বাংলাদেশ গবেষাকারের এটা বলেছেন। যে যে সুন্দরবন বাঘ একটি নতুন উপজাতি কিন্তু সুন্দরবনের বাঘের কিছু অন্য বৈশিষ্ট্য আছে, এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক আনোয়ার ইসলাম বিবিসি বাংলা জানাতে চেয়েছিলেন ।
সুন্দরবন বাঘ কোথাও আলাদা সবচাইতে, তবে আকৃতি এবং সুন্দর যে যেসব বাঘ তার মধ্যে
নিঃসন্দেহে সুন্দরবনের বাঘ অর্থাৎ বেঙ্গল টাইগার অন্যতম। সুন্দরবনের পাচ্ছে না
অন্যতম প্রধান নিয়মক হল এদের দেহের আকার। আর সুন্দরবনের বাঘের মাধ্যমে নিজেদের
দেহে আকৃতি ছোট করে মনোগ্রফ বনে টিকে থাকার মত শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করেছেন।
বাঘের খাদ্যাভ্যাসঃ
সিংহের প্রধান খাবার হল মাংস। প্রাথমিকভাবে এর সাধারণত মহিষ হরিণ বর্ণ শুকুর বানর বড় পাখি বড় মাছ শিকার করে থাকে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রতি বছরে 50 টি বেশি হরিণ প্রাণী খায়। তাহলে দেখা যায় প্রতি সপ্তাহে একটি করে হরিণ খেয়ে থাকে বাঘ।
গবেষকরা বলেছেন বাঘের খাদ্য হিসেবে পরিচিত এ পানির সুন্দরবনের বিচিত্রে
অংশ। তার মধ্যে গুইসাপ শুয়োর বানর হরিণ এর এগুলো বাঘের প্রিয় খাদ্য ও ভারসাম্য
বলা যাচ্ছে। তাহলে আমরা বলতে হলে বাঘের খাদ্য হচ্ছে মাংস , আর এদের মধ্যে প্রিয়
খাদ্য হচ্ছে মহিষা হরিণ।
বাঘ সম্পর্কে অজানা তথ্যঃ
বিড়ালের মতো দেখতে শক্তিশালী হিংস্র প্রাণী হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার। রয়েল
বেঙ্গল টাইগার লম্বা তে ৩.৩ মিটার ১১ ফিট, এবং ওজনের ৩০০ কিলোমিটার ৬৬০ পাউন্ড
পর্যন্ত হয়। রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাজে ২৬ বছর পর্যন্ত। রয়েল বেঙ্গল টাইগার
রয়েছে আছে শক্তিশালী পা, এবং বিশাল দাঁত আছে চোয়াল।
আরোও পড়ুনঃ ঘরে বসে হেয়ার ইস্পা করে ফেলুন
অসাধারণ বাঘেরা ৪০ কেজি পর্যন্ত মাংস খেতে পারে। পুরুষ বাঘ নিঃসঙ্গভাবে চলাফেরা
করে আর বাঘিনীরা শাবকদের নিয়ে থাকে। বিশাল জায়গা ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে
তারা। একটি বাক সাধন তো একটি রাতে শিকারের সময় থেকে ১২ মাইল ভ্রমণ করে।
দিনের বেলায় একটি বাকে ডোরাকাটা ছন্দবেশ হিসাবে কাজ করতে পারে, যা এটি
তার শিকার কে বৃদ্ধাঙ্গুলী এবং আক্রমণ করার জন্য তার চারপাশের সাথে মিশে যেতে
দেয়। এভাবে রয়েল বেঙ্গল টাইগার শিকার করে থাকেন।
লেখকের মন্তব্যঃ
রয়েল বেঙ্গল টাইগার হল সুন্দরবনের ও বাংলাদেশের জাতীয় পশু। রয়েল বেঙ্গল
টাইগার সুন্দরবনের বেশি ও সর্বাধিক দেখা যায়। তাদের খাবারের মধ্যে হরিণ বিড়াল
পাখি এগুলো বেশি পছন্দ করে। রয়েল বেঙ্গল টাইগারএদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রতি
বছরে 50 টি বেশি হরিণ প্রাণী খায়। তাহলে দেখা যায় প্রতি সপ্তাহে একটি করে হরিণ
খেয়ে থাকে বাঘ।এভাবে রয়েল বেঙ্গল টাইগার বেঁচে থাকে।
আমার আর্টিকেলটি ভালো লাগলে কমেন্ট এবং বেশি বেশি শেয়ার করে দিবেন বন্ধুদের
জানার জন্য বন্ধুদের সাথে যেন আপনার মত আপনার বন্ধুর উপকৃত হতে পারে।
সাগর ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন সবার রিভিউ দেয়
comment url